সফটওয়্যার বা তথ্যপ্রযুক্তি সেবা ক্রয়ের ক্রয় পদ্ধতি কি হবে ?
সরকারি দপ্তরগুলো টেন্ডারের মাধ্যমে বিভিন্ন software ক্রয় করে। অনেক সময় লক্ষ্য করা যায় সফটওয়্যার এবং তথ্যপ্রযুক্তি সেবা ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ক্রয়কারী বিভিন্ন ক্রয় পদ্ধতি (Procurement Methods) অনুসরণ করছে।
Software ক্রয় অন্যান্য সাধারণ পণ্য ক্রয়ের মতো নয়। কিছু বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন না করলে এটি ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এর ফলে একদিকে সফটওয়্যার সরবরাহকারী এবং তথ্যপ্রযুক্তি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, অন্যদিকে ক্রয়কারীগণও মানসম্মত সফটওয়্যার এবং তথ্যপ্রযুক্তি সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
এ বিষয়ে ক্রয়কারিদের পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬ (পিপিএ, ২০০৬) ও পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮ (পিপিআর, ২০০৮) এর বিধানসমূহ ঠিকঠাক জানা প্রয়োজন।
নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ
আরও দেখুনঃ টেন্ডারে সফটওয়্যার ক্রয়ে সমস্যা এবং উত্তরণ
বিস্তারিত জানতে লগইন করুন।
এই লেখকের অন্যান্য লেখা

কখন ভেরিয়েশন কমিটি প্রয়োজন নেই ?
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে

ভেরিয়েশন কে অনুমোদন করবেন (পিপিআর ২০২৫ অনুসারে) ?
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে

ভেরিয়েশন প্রক্রিয়াকরণের সময়সীমা কত (পিপিআর ২০২৫)
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে

ভেরিয়েশন কমিটি কি, কে অনুমোদন করবে, কাজ কি ?
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে