বর্তমানে ই-জিপিতে উন্মুক্তকরণ কমিটি ছাড়া মূল্যায়ন কিভাবে হচ্ছে
আমরা ইতিমধ্যেই জানি যে গত ১২ মার্চ ২০২৫ ইং তারিখে ই-জিপি গাইড লাইন (সংশোধিত) ২০২৫ [Bangladesh e-Government Procurement (e-GP) Guidelines (Revised), 2025] গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছে।
বিস্তারিত দেখুনঃ সংশোধিত ই-জিপি গাইড লাইন ২০২৫ প্রকাশিত
২০২৫ সালের গাইডলাইনে টেন্ডার খোলা এবং মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। ই-জিপি সিস্টেমে টেন্ডার ওপেনিং কমিটি বা দরপত্র উন্মুক্তকরণ কমিটি আর থাকছে না।
পিপিআর ২০০৮ এর ৮ ধারায় দরপত্র উন্মুক্তকরণ কমিটি (TOC) গঠনের কথা বলা হয়েছে। এখন, ই-জিপি সিস্টেমে আর কোন আলাদা TOC/POC গঠন করা লাগবে না, বরং ই-জিপি সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে দরপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমার পরে দরপত্র উন্মুক্ত হবে এবং টেন্ডার/প্রস্তাব খোলার প্রতিবেদন (TOR/POR) তৈরি করবে।
দরপত্র উন্মুক্ত করনের এক ঘন্টার মধ্যেই উন্মুক্তকরণ কমিটির যেকোনো একজন সদস্যের ইজিপি সিস্টেমে লগইন করে দরপত্রে উন্মুক্তকরণ প্রক্রিয়া শুরু করার যে বাধ্যবাধকতা ছিল এর মাধ্যমে সেই জটিলতার অবসান ঘটলো। ফলে ই-জিপিতে কার্যক্রম আরও গতি পাবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দরপত্র উন্মুক্ত না করলে যে তা লক হয়ে যেতো সেই ঝামেলা থেকে ক্রয়কারি মুক্ত হবে এখন।
দরপত্র উন্মুক্তকরণ ছাড়া দরপত্র কার্যক্রম এখন কিভাবে চলছে দেখতে লগইন করুন।
এই লেখকের অন্যান্য লেখা

কখন ‘চুক্তি বাতিল প্রস্তাব পর্যালোচনা কমিটি’ গঠনের প্রয়োজন নেই
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট

‘চুক্তি বাতিল প্রস্তাব পর্যালোচনা কমিটি’ কি ? গঠন প্রণালী ও কাজ কি ?
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট

চলমান কোন চুক্তি গুলোতে পিপিআর-২০২৫ প্রয়োগ হবে আর কোনগুলোতে হবে না ?
সম্প্রতি গত ২৮/০৯/২০২৫ ইং তারিখে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০২৫ (পিপিআর ২০২৫) প্রকাশ করা হয়েছে। বিস্তারিত দেখুনঃ PPR-2025 সংক্রান্ত আলোচনা নতুন

বিধি ১৫৪ (পিপিআর-২০২৫) প্রয়োগ নিয়ে BPPA’র পরিপত্র জারী
সম্প্রতি গত ২৮/০৯/২০২৫ ইং তারিখে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০২৫ (পিপিআর ২০২৫) প্রকাশ করা হয়েছে। বিস্তারিত দেখুনঃ PPR-2025 সংক্রান্ত আলোচনা নতুন