টেন্ডারে সফটওয়্যার ক্রয়ে সমস্যা এবং উত্তরণ
বিশ্বব্যাপী সরকারি অফিসগুলি পরিষেবা প্রদান উন্নত করতে, স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করতে এবং কার্যক্রমকে সুগম করতে ক্রমবর্ধমানভাবে সফ্টওয়্যার সমাধানের উপর নির্ভর করছে। সরকারি দপ্তরগুলো টেন্ডারের মাধ্যমে বিভিন্ন software ক্রয় করে।
তবে বাংলাদেশের জনগণের জন্য তৈরি করা software নিয়ে বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ ওঠে। প্রায়শই তথ্যপ্রযুক্তিতে বড় অপচয় ও দুর্নীতির উৎস হিসেবে দেখা যায় যে, অনেক টাকা খরচ করে অপ্রয়োজনীয় অথবা অব্যবহৃত বিদেশি software কেনা হয়েছে।
আরও দেখুনঃ টেন্ডারের মাধ্যমে সফটওয়ার ক্রয়ে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন
Software ক্রয় অন্যান্য সাধারণ পণ্য ক্রয়ের মতো নয়। কিছু বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন না করলে এটি ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। প্রায়ই দেখা যায় টেন্ডারে ভালো মানের কোম্পানিগুলো অংশগ্রহণ করে না অথবা ভালো software ও technical team পাওয়া যায় না। এর ফলস্বরূপ সরকার তথা জনগন ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
কিছু ভালো উদাহরণ:
- Covid-19 এর জন্য তৈরি ‘সুরক্ষা’ application টি অল্প খরচে তৈরি ও ব্যবস্থাপনা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে কয়েক কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে।
- মাত্র ২ কোটি টাকা খরচ করে দেশীয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ২০২০ সালের নভেম্বরে অনলাইনে নিবন্ধনসহ আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।
- কিছু সরকারি প্রতিষ্ঠান দীর্ঘমেয়াদী চুক্তিতে software development consultant নিয়োগ দিয়ে নিজেদের তত্ত্বাবধানে software তৈরি করেছে। যেমন: সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোর বেতন-ভাতা প্রদানের জন্য ‘আইবিএএস’ এবং তথ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ‘জিইএমএস’।
আরও দেখুনঃ সফটওয়্যার এবং তথ্যপ্রযুক্তি সেবা ক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রয় পদ্ধতি
কিছু খারাপ উদাহরণ:
গত নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে দেশের নাগরিকেরা অনলাইনে ভূমির নামজারীর application ব্যবহার করতে পারেননি। বিভিন্ন source থেকে জানা যায়, অন্য platform এর সাথে integration এর অভাব এবং কিছু application এর সমস্যার কারণে system ব্যবহারকারীদের load নিতে পারেনি। তথাকথিত ‘server down’ এর সমস্যা সমাধানে অনেক সময় লেগেছিল। এরপরও দেখা যায় application টি stable ছিল না এবং bug (ত্রুটি) থেকে গিয়েছিল। application ব্যবহার করতে গিয়ে ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এর চেয়েও বড় কথা, অপ্রয়োজনীয় (যেহেতু ঐ system এর data system এর মধ্যে আগে থেকেই ছিল) এবং দুর্বোধ্য তথ্য চাওয়া হয়েছিল।
সংক্ষেপে বলা যায়, সংশ্লিষ্ট নীতি নির্ধারক বা competent authority জনদুর্ভোগের বিষয়টি বিবেচনায় না নিয়ে একটি জটিল software design অনুমোদন করেছিলেন। পর্যাপ্ত test করার আগেই application টি জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছিল। ফলে সাধারণ মানুষ সহজে application টি ব্যবহার করতে পারছিল না। যারা নামজারি করতে গিয়েছিলেন, তারা ভূমি অফিসের কর্মচারী ও দালালদের কাছে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন। এর ফলে জনগণকে অতিরিক্ত অর্থ খরচ করতে হয়েছিল। জন্ম বা মৃত্যু নিবন্ধন সংক্রান্ত software নিয়েও প্রচুর অভিযোগ রয়েছে। পাবলিক অফিসের অভ্যন্তরীণ কাজের automation এর জন্য নির্মিত অনেক software এখনো ব্যবহারের উপযোগী হয়নি, এমনকি ভবিষ্যতে হওয়ার সম্ভাবনাও ক্ষীণ।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অনলাইন ট্যাক্স রিটার্ন application নিয়ে জানা যায়, ৫১ কোটি টাকা খরচ করে ২০১৬ সালে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল, যা ২০১৯ সাল পর্যন্ত চলেছিল। এই প্রকল্পের বাস্তবায়নকারী বিদেশি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কাজ বুঝিয়ে না দিয়েই চলে যায়। এরপর থেকে আর কেউ অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে পারেননি। সেই একই বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান এখনো tax সংক্রান্ত software এর রক্ষণাবেক্ষণ করছে অপ্রচলিত programming language দিয়ে। এক্ষেত্রে vendor lock-in এর একটি অবস্থা চলছে এবং অদূর ভবিষ্যতে এর থেকে বের হওয়ার কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না।
লক্ষণীয়, সরকার তাদের নিজেদের কাজের জন্য ব্যয়বহুল software তৈরি করলেও জনগণের জন্য software গুলোর বাজেট অনেক কম থাকে। আবার, অনেক professional employee দীর্ঘ দিন ধরে নিযুক্ত থাকায় এগুলোর খরচও অনেক বেশি হয়।
আরও দেখুনঃ সফটওয়্যার প্রস্তুতিতে আয়কর ছাড় কখন, কিভাবে ???
এখন, সরকারি ক্রয়ে টেন্ডার প্রক্রিয়ায় সফটওয়্যার ক্রয়ে সমস্যাগুলি দেখা যাক। নিচে এগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো।
দুর্বল পরিকল্পনা: একটি project শুরু হয় Development Project Proposal (DPP) থেকে। এই সময় কাজের পরিধি ও ধাপগুলো চিহ্নিত করা, budget ও সময় নির্ধারণ, সম্ভাব্যতা যাচাই ইত্যাদি কাজ করা হয়। পরবর্তী সময়ের সমস্যা, সংকট ও চ্যালেঞ্জগুলোর বীজ এই সময়েই বপন করা হয়। এক্ষেত্রে software এর উপাদানগুলো নির্ধারণ করতে হয়, feature গুলো চিন্তা করে একটি বাস্তবসম্মত scope তৈরি করতে হয় (বাংলাদেশের software কোম্পানিগুলোর সক্ষমতা বিবেচনা করে)। কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, অপ্রতুল budget এর কারণে vendor প্রতিষ্ঠান পর্যাপ্ত মানসম্পন্ন লোকবল নিয়োগ করতে পারে না; আবার কোনো ক্ষেত্রে অতিরিক্ত budget প্রদান করেও সঠিক তত্ত্বাবধান ও monitor এর অভাবে অর্থের অপচয় হয়।
Software deploy করার জন্য প্রয়োজনীয় infrastructure budget সঠিকভাবে হিসাব করা উচিত। Infrastructure এর আকার ও budget নির্ধারণের জন্য প্রত্যাশিত ব্যবহারকারীর সংখ্যা, software architecture ও অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করতে হয়। অধিকাংশ সরকারি অফিসে এ ধরনের কাজের জন্য অভিজ্ঞ জনবল নেই। ফলে তারা অনানুষ্ঠানিকভাবে কোনো vendor প্রতিষ্ঠানের সাহায্য নেয়। এতে অনেক সময় project টি তাদের কাজ দেওয়ার এক ধরনের দায়বদ্ধতা তৈরি হয়।
দাতা সংস্থার শর্ত: অনেক ক্ষেত্রে অতিরিক্ত মূল্যে অপ্রয়োজনীয় বিদেশি software কেনার জন্য আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগীদের চাপানো শর্তকে দায়ী করা হয়। প্রধানত, tendering এর pre-qualification হিসেবে এমন সব শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়, যেখানে কয়েক মিলিয়ন ডলারের কাজের অভিজ্ঞতা চাওয়া হয়, যা বাংলাদেশের কোনো কোম্পানির জন্য প্রায় অসম্ভব। অপ্রাসঙ্গিক এসব চাহিদা দেশীয় software কোম্পানিগুলোর জন্য বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
অন্যদিকে, design খারাপ হলে এই দুই খাতে (বিদেশি software ও উচ্চমূল্যের অপ্রয়োজনীয় license) অনেক কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করা সম্ভব।
অনভিজ্ঞ প্রকল্প পরিচালক: বেশিরভাগ সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রকল্প পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান প্রশাসনিক পদে থাকা কোনো ব্যক্তি, যিনি কারিগরি কাজে অভিজ্ঞ নন। software project পরিচালনার মতো কঠিন এবং technical বিষয়গুলো অনুধাবন করে সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কাজ শুরু করা তাদের জন্য খুবই challenging। এর ফলে কাজ শুরু করতে দেরি হয়ে যায় এবং মূল development এর জন্য project এর খুব অল্প সময় অবশিষ্ট থাকে।
ত্রুটিপূর্ণ চাহিদাপত্র: বহু ক্ষেত্রে internal তথ্য ও communication বিভাগ থেকেও software এর বিস্তারিত functional ও technical চাহিদাপত্র তৈরিতে সহায়তা পাওয়া যায় না, কারণ তাদেরও সক্ষমতা সীমিত। তখন তারা কোনো software কোম্পানির অনানুষ্ঠানিক সাহায্য এর শরণাপন্ন হন। এতে tendering প্রক্রিয়া ত্রুটিপূর্ণ হয়ে পড়ে। কখনো কখনো ব্যক্তিগত preference ও নেওয়া হয়।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের অযোগ্য পরিচিত বা স্বজনদের এই কাজের জন্য নির্বাচন করা হয়। এক্ষেত্রে কয়েক দিনের camp করে বিভিন্ন অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানের সাথে বসে requirement analysis workshop আয়োজন করা প্রয়োজন এবং এর মাধ্যমে tender তৈরির উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
দুর্বল প্রতিষ্ঠান বা preference নিয়োগ: এরপরের challenge হলো tenderগুলো যথাযথভাবে মূল্যায়ন করে যোগ্য vendor বা preference নির্বাচন করা। software কেনার ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারী vendorদের গুণগত মান ও আর্থিক প্রস্তাব বিবেচনায় নেওয়া হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একটি committee এর মাধ্যমে কাগজপত্র যাচাই করে মূল্যায়ন করা হয়, যা থেকে প্রকৃত সক্ষমতা প্রতিফলিত হয় না। এক ধরনের গড়পড়তা মূল্যায়ন করে আর্থিক প্রস্তাবকেই মূল নির্ধারক ধরা হয়। software তৈরির মতো বুদ্ধিবৃত্তিক কাজে এ ধরনের পদ্ধতি অত্যন্ত নেতিবাচক। vendor প্রতিষ্ঠানের মুখ্য ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকার নেওয়া ছাড়া ভালোভাবে মূল্যায়ন করা কঠিন ব্যাপার।
দুর্বল চুক্তি ব্যবস্থাপনা: Tender নিয়োগের পর প্রথম কাজ হলো তাদের তথ্য দিয়ে বিস্তারিত requirement analysis এ সাহায্য করা। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারী কর্তৃপক্ষ পর্যাপ্ত সময় না দেওয়ার ফলে অনেক ফাঁক থেকে যায় এবং পরে software তৈরির পর সময়সাপেক্ষ পরিবর্তন করতে হয়। এর একটি সমাধান হতে পারে, tender preparation এর সময় tender এর domain expert থাকার বাধ্যবাধকতা তৈরি করা। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে তা পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে।
এছাড়াও, software development শুরু হলে নিবিড়ভাবে তা monitor করা ও বিশেষজ্ঞদের দ্বারা নিয়মিত test করার ব্যবস্থাও অনেক ক্ষেত্রে থাকে না। একেবারে শেষে গিয়ে test করলে ভুলগুলো সংশোধন করতে অনেক বেশি খরচ ও সময় লাগে। প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ব্যক্তিদের test করার অভিজ্ঞতা না থাকায় অনেক ভুল ধরা পড়ে না। test করতে দেরি হওয়ায় vendor কে bill দিতে বাধ্য হওয়ার উদাহরণও আছে। আধুনিক software development process এর জন্য উপযুক্ত জনবলও আমাদের দেশে কম। সরকারি office গুলোতে তাদের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে সচেতনতার খুব অভাব।
দীর্ঘমেয়াদী রক্ষণাবেক্ষণ: software এমন একটি বিষয় যে, একটি দল তৈরি করার পর অন্য আরেকটি দলের পক্ষে তা রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিমার্জন করা কঠিন। বিশেষ করে আমাদের দেশে, যেখানে documentation এর মান খুব দুর্বল। ফলে একটি software তৈরি ও প্রাথমিক রক্ষণাবেক্ষণের সময় শেষ হয়ে গেলে নতুন tender দিয়ে নতুন vendor নিয়োগ করে কাজ করা অনেক ক্ষেত্রে বাস্তবসম্মত হয় না। এর ফলে অনেক ক্ষেত্রে vendor lock-in এর ফাঁদে পড়ে বিপুল অর্থ অপচয় হয়। এর আদর্শ সমাধান হল নির্দিষ্ট সময় পর প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব জনবলের কাছে software হস্তান্তর করা। কিন্তু vendor এর অনীহা বা সরকারি প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ জনবলের অভাব বা অদক্ষতার কারণে এমন উদাহরণ খুবই কম।
পরিশেষ: মানসম্মত সেবার অভাব, অপচয়, দুর্নীতি – তথ্যপ্রযুক্তি খাতের এই সমস্যাগুলো মোকাবেলায় আমাদের একটি সুচিন্তিত তথ্যপ্রযুক্তি নীতিমালা প্রয়োজন, যা সব গুরুত্বপূর্ণ কারিগরি কাজে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে। এই খাতের প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল স্বভাবের সাথে সামঞ্জস্য রেখে DPP অনুসরণে কিছু শিথিলতা প্রয়োজন। যথাযথ ও অনিবার্য কারণ ছাড়া বিদেশি কোম্পানির software, উচ্চমূল্যের অপ্রয়োজনীয় license ও infrastructure কেনায় বিধি-নিষেধ আরোপ করতে হবে.
এমন নীতিমালা তৈরি করতে হবে, যাতে অপ্রয়োজনীয় বিদেশি software বা দামি license কিনে যে বিপুল পরিমাণ অপচয় ও দুর্নীতি হয়, তা প্রতিরোধ করা যায়। এতে দেশের উচ্চমানের প্রযুক্তিবিদরা তাদের প্রাপ্য কাজের পরিবেশ ও সম্মানও পাবেন।
সূত্রঃ তথ্যপ্রযুক্তি খাত: পাবলিক সফটওয়্যার প্রকল্পের সমস্যার কারণ কী
এই লেখকের অন্যান্য লেখা

কখন ভেরিয়েশন কমিটি প্রয়োজন নেই ?
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে

ভেরিয়েশন কে অনুমোদন করবেন (পিপিআর ২০২৫ অনুসারে) ?
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে

ভেরিয়েশন প্রক্রিয়াকরণের সময়সীমা কত (পিপিআর ২০২৫)
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে

ভেরিয়েশন কমিটি কি, কে অনুমোদন করবে, কাজ কি ?
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে