বাংলাদেশে ই-জিপিতে সফলতা
ই-জিপিতে সফলতার ক্ষেত্রসমূহঃ
১। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি
২। সময় ও অর্থ সাশ্রয়
৩। দরপত্রে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি
৪। সেবা সহজীকরণ
বিভিন্ন রেফারেন্স:
বিশ্বব্যাংকঃ Wind of Change: Digital Procurement Transforms Bangladesh
IGC: Digital Bangladesh: Impact of electronic government procurement
প্রথম আলোঃ ই-জিপি করদাতাদের অর্থ বাঁচাবে
thereport24.com: পরীক্ষামূলক ই-টেন্ডারিংয়ে বিশ্বব্যাংকের সন্তোষ
CPTU: e GP brings him back to business
দৈনিক ইত্তেফাকঃ ই-টেন্ডারের সুফল মিলছে
দৈনিক যুগান্তরঃ স্বচ্ছতা প্রতিযোগিতা ও দক্ষতা বেড়েছে

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

আউটসোর্সিং বা ভৌত সেবার দরপত্র এখন ই-জিপি তে করা যাচ্ছে
আউটসোর্সিং (Outsourcing) বা ভৌত সেবা (Non-Consulting Service বা Physical Service) এর দরপত্র এখন থেকে ই-জিপি তে করা যাচ্ছে। এতোদিন আউটসোর্সিং

টেকসই ক্রয় (Sustainable Procurement) এর কিছু সমকালীন ও বস্তুনিষ্ঠ উদাহরণ
টেকসই ক্রয় (Sustainable Procurement) হচ্ছে এমন একটি ক্রয় এবং বিনিয়োগ প্রক্রিয়া যাতে সামগ্রিক ভাবে ব্যয়ের অর্থনৈতিক, পরিবেশগত, সামাজিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক

Bangladesh: Public Procurement Reform Stuck Even After the Ordinance Issued!
The Government of the People’s Republic of Bangladesh issued the “Public Procurement (Amendment) Ordinance, 2025” on May 4, 2025. Its

অধ্যাদেশ জারীর পরও পাবলিক প্রকিউরমেন্ট সংস্কার আটকে আছে কেন !
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” জারী করা হয়েছে। এর মূল