সরকারি ক্রয়ে ই-জিপি’র (ই-গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট) প্রবর্তনের ফলে রাজনৈতিক প্রভাব, যোগসাজশ, সিন্ডিকেট, ইত্যাদি সমস্যা থাকলেও এর ফলে বিভিন্ন সুবিধা দৃশ্যমান হয়েছে। ‘সরকারি ক্রয়ে সুশাসন: বাংলাদেশে ই-জিপি’র কার্যকরতা পর্যবেক্ষণ’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারি গন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে।Registration করতে ক্লিক করুন।
প্রতিবেদন অনুযায়ী ই-জিপির প্রবর্তনের ফলে সার্বিকভাবে সরকারি ক্রয়ের ক্ষেত্রে কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। যেমনঃ
১। শিডিউল ছাপাতে ও নথি সংগ্রহ করতে হয় না বিধায় শিডিউল কেনা ও জমা দেওয়া এবং যাচাই এর কাজ দ্রুততর হয়েছে;
২। সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়া সহজতর;
৩। তৃণমূল পর্যায়ের কার্যালয়ে ক্রয়ের সুবিধা;
৪। দেশের যেকোনো জায়গা থেকে দরপত্র জমা দেওয়ার সুযোগ;
৫। দরপত্র জমা নিয়ে সব ধরনের দাঙ্গা-হাঙ্গামা, মারামারি, বোমা হামলা, বাক্স ছিনতাই ও চুরি, জমায় বাধা দেওয়া, টেন্ডারবাজি ইত্যাদি দূর হয়েছে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে।
তবে, ব্যবস্থাপনায় কিছু দুর্বলতা থাকলেও সদিচ্ছা থাকলে তা থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে প্রতিবেদনে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।
সূত্রঃ ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ