সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) বড় প্রকল্পের একটি ঢাকা উড়াল সড়ক (ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে) প্রকল্প। বাংলাদেশ ছাড়া থাইল্যান্ড ও চীনভিত্তিক দুটি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ এবং নির্মাণকাজের মাধ্যমে এই উড়ালসড়কের অংশীদার।
পিপিপি এবং ঢাকা উড়াল সড়ক নিয়ে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন।
২০১১ সালের এপ্রিলে এ প্রকল্প শুরু হয়। ২০২৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর এক্সপ্রেসওয়ের প্রথম অংশ উদ্বোধন করা হয়। কিন্তু এর পরপরই প্রকল্প নিয়ে বিরোধে তিনটি বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান জড়িত থাকায় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
সম্প্রতি সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল আরবিট্রেশন সেন্টারে (SIAC) বিরোধের নিষ্পত্তি রায়ের পর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু হয়েছে। এই রায়ের ফলে প্রধান শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে চলমান বিরোধ নিষ্পত্তি হয়েছে।
শুরুতে থাইল্যান্ডভিত্তিক ইতাল-থাই কোম্পানি এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ ও পরিচালনার জন্য ফার্স্ট ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে কোম্পানি লিমিটেড গঠন করে। এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৭৩% অর্থ এক্সপ্রেসওয়ে কোম্পানি বহন করছে, বাকি ২৭% অর্থায়ন করছে বাংলাদেশ সরকার।
এখন প্রশ্ন হলো … … ঢাকা উড়াল সড়ক প্রকল্পে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিরোধ ছিল কি নিয়ে।
বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ ঢাকা উড়াল সড়ক প্রকল্পে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিরোধ ছিল কেন ?