দরপত্র দলিল প্রস্তুতি
দরপত্র দলিল প্রস্তুতির গূরুত্ব
ক্রয়কার্যে দরপত্র দলিলের গূরুত্ব অপরিসীম। ক্রয়কার্য চক্রের প্রায় শুরুতেই দরপত্র আহবানের পূর্বে দরপত্র দলিল প্রস্তুত করতে হয়। দরপত্র দলিলে দরপত্র ব্যবস্থাপনা এবং চুক্তি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য ও শর্তাবলী উল্লেখ করতে হয়। কাজেই একটি ক্রয়কার্যক্রমের সফলতা দরপত্র দলিলের মানের উপর নির্ভরশীল। এজন্য দরপত্র দলিল প্রস্তুতির সময় পেশাগত অভিজ্ঞতা প্রয়োগ, অধিক সময় দেয়া ও অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। একটি মানসম্পন্ন দরপত্র দলিল ব্যবহার করে দরপত্র আহবান করা হলে তা প্রফেশনার ঠিকাদারদের ক্রয়কার্যে অংশগ্রহনে অনুপ্রাণিত করবে। এর ফলে ক্রয়কার্যের পরবর্তী ধাপসমূহে অনাকাংখিত ঝামেলা ও বিরোধ হ্রাস পায়।
ই-জিপি তে দরপত্র দলিল প্রস্তুতি
ই-জিপি তে দরপত্র দলিল প্রস্তুত করে প্রকাশ করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবেঃ
– দরপত্র দলিলের খূঁটিনাটি
– Tender Create করা
– বিজ্ঞপ্তি প্রস্তুতি (Notice Preparations)
– দরপত্র দলিল নির্দিষ্টকরণ (Configure Key Information)
– দরপত্র দলিল প্রস্তুতি (Document Preparations)
– দরপত্র মূল্যায়ন ও দরপত্র উন্মুক্তকরণ কমিটি প্রস্তুতি
– বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ (Tender Notice Publish)

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

Reverse Logistics: The Untapped Goldmine in Modern Procurement
In today’s competitive and environmentally conscious marketplace, the conversation around logistics is no longer just about moving goods from Point

চুক্তি অনুমোদনের সময় বাজেট বরাদ্দ আছে কি না তা জানা প্রয়োজন কেন ?
বাজেট হচ্ছে ক্রয়কারি দপ্তরের সম্ভাব্য আয়-ব্যয়ের হিসাব। ক্রয়কারি দপ্তরে বাজেট বরাদ্দ এবং ব্যয়ের সমন্বয় সাধন করতে হয় এবং সে মোতাবেক

সিএজি কার্যালয়ে অডিট সংক্রান্ত বিশেষ সেবা কার্যক্রম চলছে
বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) কার্যালয়ের ৫২তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে চার দিনব্যাপী (১২-১৫ মে, ২০২৫) সারা বাংলাদেশের সকল নিরীক্ষা ও

“Significantly low price)” নিয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ কী কী উল্লেখ আছে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি