বর্তমানে সরকারি কেনাকাটা প্রক্রিয়ায় বড় ঠিকাদারদেরই পোয়াবারো অবস্থা। বিশ্বব্যাংক বলছে, সরকারি কেনাকাটার বাজারটি বড় ঠিকাদারদের দখলে চলে গেছে। সরকারি কেনাকাটা নিয়ে বিশ্বব্যাংকের সদ্য প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। এতে সরকারি কেনাকাটায় যেসব দুর্বলতা দেখা যায়, সেগুলোও উঠে এসেছে।
শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারি গন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে ক্লিক করুন।
সরকারি কেনাকাটার বাজারে সবচেয়ে বড় ৫ শতাংশ ঠিকাদারের অংশীদারত্ব ২১ শতাংশ বেড়েছে। আর সবচেয়ে ছোট ১০ শতাংশ ঠিকাদারের বাজার অংশীদারত্ব কমেছে ৪০ শতাংশ। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দাপ্তরিক দর গোপনে পছন্দের ঠিকাদারকে বলে দেওয়ার কারণে দুর্নীতির আশঙ্কা বাড়ছে।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিটের (সিপিটিইউ) সাবেক মহাপরিচালক ফারুক হোসেন সম্প্রতি প্রথম আলোকে বলেন, ঠিকাদারদের সিন্ডিকেটের কারণে দরপত্রে অনেক ছোট ঠিকাদার অংশ নিতে পারেন না। দরপত্রে কারা অংশ নেবেন, তা ঠিকাদার সমিতির মাধ্যমে ঠিক করে দেওয়া হয়
বিশ্বব্যাংক ‘অ্যাসেসমেন্ট অব বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট সিস্টেম’ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে বাংলাদেশের সরকারি কেনাকাটার দুর্বলতা ও অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের সহায়তায় বিশ্বব্যাংক সমীক্ষা চালিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে। এতে ইলেকট্রনিক উপায়ের ২ লাখ ৯৭ হাজার কেনাকাটা (ই-জিপি) এবং সনাতন পদ্ধতির ১২ হাজার কেনাকাটার তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাড়া দেশজুড়ে বিভিন্ন অংশীজনের মতামতও নেওয়া হয়েছে।
মোটা দাগে বলা চলে, ই-জিপি চালুর পরও সরকারি কেনাকাটায় কাঙ্ক্ষিত স্বচ্ছতা আসেনি।
তথ্য সূত্র: প্রথম আলো।
1 thought on “বড় ঠিকাদারদের রাজত্ব চলছে”
Spot on with this write-up, I seriously feel this website needs a
lot more attention. I’ll probably be back again to see more, thanks for
the info!