প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় আমরা প্রায়শঃই কন্টিনজেন্সি (Contingency) শব্দটা শুনে থাকি। প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় কন্টিনজেন্সি (Contingency) অনেক গূরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়।
প্রকল্পের DPP (Development Project Proposal) তেও এর উল্লেখ থাকে। কাজেই, প্রকল্প প্রস্তুত, ব্যবস্থাপনা এবং তদারকির সাথে যারা জড়িত তাদের অবশ্যই এই বিষয়টা ভালভাবে জানা ও বোঝা উচিত।
প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয়ে এই কন্টিনজেন্সি ব্যয় উল্লেখ থাকে। কন্টিনজেন্সি ব্যয় সাধারনত দুই খাতে উল্লেখ থাকে – ভৌত কনটিনজেন্সি (Physical Contingency) এবং প্রাইস কনটিনজেন্সি (Price Contingency)।
প্রকল্পের DPP (Development Project Proposal) প্রণয়নের সময় এই ভৌত কনটিনজেন্সি এবং প্রাইস কনটিনজেন্সি আলাদা আলাদা হিসেব করে খাতওয়ারী উল্লেখ করতে হয়।
এখন, ফিজিক্যাল কনটিনজেন্সি খাতে এবং প্রাইস কনটিনজেন্সি খাতে কত কত বরাদ্দ রাখা হবে তার সাথে প্রকল্পের ধরন, স্থান, কাল, পূর্বাভিজ্ঞতা, মুদ্রা, ইত্যাদি নানা বিষয় জরিত থাকে। তবে এ বিষয়ে সরকারি নির্দেশনা আছে।
কাজেই প্রশ্ন হলো, প্রকল্পের DPP প্রণয়নের সময় ভৌত এবং প্রাইস কনটিনজেন্সি খাতে কত বরাদ্দ রাখবেন ? এছাড়া প্রকল্পের DPP সংশোধনের ক্ষেত্রেও তা কিভাবে অনুসরণ করবেন ?
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে লগইন করুন।