২০১১ সালে ই-জিপি চালু হবার পর আশা করা হয়েছিল যে সরকারি ক্রয়ে টেন্ডারবাজি, প্রভাব বিস্তার, অনৈতিক কাজ, ইত্যাদি বন্ধ হবে বা কমে যাবে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে উলটো ঘটনা। ই-জিপিতে ডাকা হলেও টেন্ডারগুলোতে প্রতিযোগিতা হচ্ছে না। দরপত্র বিশ্লেষণেই নির্দিষ্ট চক্রের কারসাজির বিষয়টি স্পষ্ট হচ্ছে। ই-টেন্ডারও সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে। সাধারণ ঠিকাদাররা বিভিন্ন সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি আছে। ই-টেন্ডারের মাধ্যমেও তারা সিন্ডিকেট থেকে মুক্তি পাচ্ছে না।
এমন পরিস্থিতিতে কেনাকাটা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। বিভিন্ন প্রকল্পে অস্বাভাবিক দামে কেনাকাটার অভিযোগ উঠছে। সরকারি কেনাকাটার দুর্বলতা, দুর্নীতি, অনিয়মের বিষয়ে একটি পত্রিকার প্রতিনিধির সঙ্গে সম্প্রতি কথা বলেছেন সিপিটিইউ এর সাবেক মহাপরিচালক ফারুক হোসেন।
শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারি গন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। একবছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে ক্লিক করুন।
সনাতনী পদ্ধতির দরপত্রে রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতায় থাকা ঠিকাদারকে অনেক সময় গোপনে দর বলে দেওয়া হয় বলে জনাব ফারুক হোসেন মত প্রকাশ করেন। তার মতে, আবার এমনভাবে দরপত্রের বৈশিষ্ট্য ঠিক করা হয়, যাতে নির্দিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ পায়। অবশ্য ই-জিপিতে এটির সুযোগ কম। তবে আগে জেলা বা খাতভিত্তিক ঠিকাদারদের সিন্ডিকেট ছিল। এখন তা দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। ঠিকাদার সমিতির লোকজনই বলে দেন, অমুক দরপত্রে কারা অংশ নেবেন, কারা নেবেন না।
বিস্তারিতঃ প্রথম আলোর রিপোর্ট