Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

দরপত্রে কাজ কে পাবে তা এমপিরাই ঠিক করেন

Facebook
Twitter
LinkedIn

সরকারি ক্রয়ে ই-জিপির (ই-গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট) প্রবর্তনের ফলে প্রক্রিয়া সহজ হলেও কার্যাদেশ পাওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রভাব, যোগসাজশ ও সিন্ডিকেট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। সব ধরনের সরকারি ক্রয়ে ব্যবহৃত না হওয়ার পাশাপাশি নানা রকম সীমাবদ্ধতা থাকায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের একাংশ ই-জিপির মাধ্যমে দুর্নীতির নতুন পথ খুঁজে নিয়েছে।

শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারি গন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে। Registration করতে ক্লিক করুন

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) ‘সরকারি ক্রয়ে সুশাসন: বাংলাদেশে ই-জিপির কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এমনটাই উঠে এসেছে।

টিআইবি গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ের চার প্রতিষ্ঠানের ৫২টি কার্যালয় থেকে তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ই-জিপি প্রবর্তনের ফলে সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়া সহজতর হলেও নানা ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতি রয়ে গেছে। কিছু কিছু এলাকায় কোনো বিশেষ কাজে কারা দরপত্র জমা দেবে, সেটা রাজনৈতিক নেতা, বিশেষ করে স্থানীয় সংসদ সদস্য ঠিক করে দেন। অনেক ক্ষেত্রে একটি বড় লাইসেন্সের অধীনে কাজ নিয়ে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা–কর্মীদের মধ্যে বণ্টন করে দেন।

টিআইবি বলছে, দরপত্র মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের অবহেলা, নিজেরা কাজ না করে কম্পিউটার অপারেটরদের মাধ্যমে মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রস্তুত, নম্বর বাড়িয়ে-কমিয়ে আনুকূল্য দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ঠিকাদারদের রেট শিডিউল জানিয়ে দেওয়া এবং কাজ তদারকি, অগ্রগতি প্রতিবেদনে ভুল তথ্য প্রদান এবং কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর বিল দেওয়ার সময়ে ঘুষ আদায় করার অভিযোগ রয়েছে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘ই-জিপির ফলে ক্ষেত্রবিশেষে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পেলেও দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ ও কাজের মানোন্নয়নে কোনো প্রভাবই পড়েনি। ই-জিপির ব্যবস্থাপনা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ঘাটতি রয়েছে। এর পেছনে মূলত রাজনৈতিক প্রভাব বড় ভূমিকা পালন করছে।’

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, ই-জিপিকে রাজনৈতিক প্রভাব, যোগসাজশ ও সিন্ডিকেটের দুষ্টচক্র থেকে মুক্ত করতে সব পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি এবং জনগুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে অধিষ্ঠিত ব্যক্তির সঙ্গে রাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ব্যবসায়িক সম্পর্কের সুযোগ বন্ধ করতে হবে। সেই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সম্পদের বিবরণ প্রকাশ করতে হবে।

সূত্রঃ প্রথম আলো

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

FAQ

সরকারি ক্রয়ে Conflicts of Interest কি ?

দ্বন্দ্ব বা Conflicts দৈনন্দিন জীবনে দেখা যায় এবং এটি একটি স্বাভাবিক, প্রায়শই স্বার্থপর এবং কখনও কখনও উৎপাদনশীল ঘটনা (productive phenomenon)।

Read More »
FAQ

Conflicts of Interest বা স্বার্থের দ্বন্দ্ব কি ?

স্বাধীনতা কি লাগামহীন ? স্বাধীনতা বলতে চিন্তার স্বাধীনতা এবং প্রকাশের স্বাধীনতা বোঝায়। আমাদের দৈনন্দিন কাজেকর্মে, প্রক্রিয়ায়, চিন্তা চেতনায় এবং মত

Read More »
Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors
গ্রাহক হোন

শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারিগন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে এখানে ক্লিক করুন

 

** সীমিত সময়ের জন্য Discount চলছে।

ফ্রী রেজিস্ট্রেশন

“প্রকিউরমেন্ট বিডি news”, “সমসাময়িক”, “সূ-চর্চা”, “প্রশিক্ষণ” অথবা “ঠিকাদারী ফোরাম” ইত্যাদি বিষয়ে কমপক্ষে ২টি নিজস্ব Post প্রেরণ করে এক বছরের জন্য Free রেজিষ্ট্রেশন করুণ। Post পাঠানোর জন্য “যোগাযোগ” পাতা ব্যবহার করুণ।

সূচীঃ PPR-08

Scroll to Top