Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

সরকারি ক্রয়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি ও পেশাগত উন্নয়ন

Facebook
Twitter
LinkedIn

একটা সময় ছিল যখন দরপত্র বিজ্ঞপ্তি দৈনিক পত্রিকাগুলোর একটি বড় অংশ জুড়ে থাকত। ছাত্রজীবনে আমি নিয়মিত পত্রিকা পড়তাম, কিন্তু দরপত্র বিজ্ঞপ্তির অংশটি এড়িয়ে যেতাম, কারণ এতে থাকা কারিগরি শব্দ ও কারিগরি বিনির্দেশ বোঝা বড় কঠিন ছিল।

এই দীর্ঘ বিজ্ঞাপনগুলো আসলে সরকারি ক্রয় কার্যক্রমেরই অংশ।

সরকারি ক্রয় পদ্ধতির ডিজিটালাইজেশনের ফলে এখন এসব বিজ্ঞপ্তি অনেক সংক্ষিপ্ত হয়েছে। ই-গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) ব্যবস্থার ব্যবহার বিস্তৃত হওয়ায় এই প্রবণতা আরও বাড়বে বলে আশা করা যায়।

সরকারি ক্রয় সময়মতো পণ্য সরবরাহ, কার্য বাস্তবায়ন ও সেবাপ্রদান নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি অবকাঠামো উন্নয়ন, পেশাদার সেবা দান এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য হ্রাসের মতো সামাজিক-অর্থনৈতিক লক্ষ্যে অবদান রাখে। এই ব্যয়সমূহ মূলত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) অধীন প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়।

বিশ্বব্যাপী সরকারি ক্রয় একটি দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রায় ১২ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত হয়ে থাকে। বাংলাদেশে এটি জিডিপির প্রায় ৮ শতাংশ, যার বার্ষিক ব্যয় আনুমানিক ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ। উল্লেখযোগ্যভাবে, মোট এডিপির প্রায় ৭৫ শতাংশ এবং জাতীয় বাজেটের ৪০ শতাংশের মতো ব্যয় হয় সরকারি ক্রয়ে । এই পরিমাণ বিবেচনায়, সরকারি ক্রয়কে সুশাসনের অন্যতম ভিত্তি হিসেবে গণ্য করা হয়।

বর্তমান সরকার এডিপি-ভুক্ত প্রকল্পসমূহের সঠিক বাস্তবায়ন এবং সরকারি ক্রয়ে অর্থের যথাযথ মূল্য নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছে। প্রকল্পসমূহের গুণগতমানসম্পন্ন বাস্তবায়ন অনেকাংশে ক্রয়চুক্তিসমূহের সঠিক ও সময়মত বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করে। গড়ে প্রতি বছর এডিপির আওতায় প্রায় ১৫ শত প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত থাকে। প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতির যথাযথ তদারকি ও তাৎক্ষণিক তথ্যের মাধ্যমে নজরদারির জন্য বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (IMED) ইলেকট্রনিক প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (e-PMIS) চালু করেছে।

সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ায় দক্ষতা, কার্যকারিতা, সাশ্রয়ী ব্যয় ও সাম্যতা – এই চারটি মূলনীতি অনুসরণ করা হয়। সরকারি ক্রয়ে ৫টি বিষয় সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে পারলে অর্থের যথাযথ মূল্য নিশ্চিত হয়। এগুলো হলো – সঠিক মূল্য, সঠিক সময়, সঠিক স্থান, সঠিক পরিমাণ ও সঠিক গুণমান।

এ সমস্ত বিষয় ক্রয়ের দক্ষতার সঙ্গে সম্পর্কিত। ক্রয় ও এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত সকলের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এটি অর্জিত হতে পারে। সরকারি ক্রয়ে সম্পদ ব্যবহারের যথাযথতা এবং অপচয় রোধ করা সরকারি কর্মকর্তাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।

সরকারি ক্রয়ে দক্ষতা এখন আগের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু এরপরও অনেক ক্ষেত্রে অদক্ষ ব্যবস্হাপনার কারণে অর্থের অপচয় হয়।

সময়ের সাথে সাথে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) দরদাতা, ক্রয়কারী সংস্থা, সরকারি কর্মকর্তা এবং গণমাধ্যমসহ অন্যান্য অংশীজনকে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দেশের ক্রয় ব্যবস্থার উন্নয়ন সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই প্রচেষ্টা এখনো চলমান এবং ভবিষ্যতেও চলতে থাকবে। কারণ বর্তমানে ১৫০০-এর বেশি ক্রয়কারী সংস্থা এবং তাদের অধীনে ২৫ হাজারের বেশি ক্রয়কারী কার্যালয় রয়েছে। অতএব, সক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এখনো আরও অনেক সুযোগ বিদ্যমান।

সরকারি ক্রয়ে বিভিন্ন সংস্কার, সক্ষমতা উন্নয়ন ও ডিজিটাল সিস্টেম ব্যবহারের ফলে ক্রয় প্রক্রিয়া সম্পন্নকরণে লিড টাইম হ্রাস, প্রাথমিক দরপত্র মেয়াদের মধ্যে চুক্তি প্রদান, দরপত্র বিজ্ঞপ্তি প্রকাশসহ বিভিন্ন কার্যসম্পাদন সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।

সক্ষমতা বৃদ্ধি ও পেশাগত উন্নয়ন

সরকারি ক্রয় একটি অত্যন্ত কারিগরি ক্ষেত্র যেখানে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। এর গুরুত্ব উপলব্ধি করে সরকার ২০০২ সালে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগে (আইএমইডি) সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিট (সিপিটিইউ) প্রতিষ্ঠা করে।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশে সরকারি ক্রয়ের পরিমাণ ও মূল্য ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১১ সালে ই-জিপি চালুর মাধ্যমে ক্রয়ের ডিজিটাল রূপান্তর নানা সুফল বয়ে আনলেও দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির কারণে নতুন চ্যালেঞ্জও তৈরি হয়েছে। সীমিত জনবল নিয়ে সিপিটিইউ এই বাড়তি চাহিদা সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছিল।

এই প্রেক্ষাপটে, সরকার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩-এ সিপিটিইউ-কে রূপান্তর করে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) গঠন করে। এর মাধ্যমে সরকারি ক্রয় সংস্কারকে সুসংহতকরণ এবং এই খাতে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা ও পেশাগত মানোন্নয়নে গুরুত্ব দেওয়া হয়।

২০০৩ সাল থেকে ডিসেম্বর ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১৩,৭১৩ জন সরকারি কর্মকর্তা সরকারি ক্রয় ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত তিন সপ্তাহের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন, যেখানে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অ্যাক্ট ২০০৬ এবং পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস ২০০৮ মূল দিকনির্দেশনা হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এছাড়া, ই-জিপি চালুর পর (জুন ২০১১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত) ৪১,৬৯৭ জন অংশগ্রহণকারীকে ডিজিটাল ক্রয় বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে দরদাতাও অন্তর্ভুক্ত। বিপিপিএ নীতিনির্ধারক, দরদাতা, নিরীক্ষক এবং গণমাধ্যমসহ অন্যান্য অংশীজনদেরও প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে। ই-জিপি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শিগগিরই পুনরায় শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

পেশাদারিত্ব সৃষ্টির লক্ষ্যে বিপিপিএ ২৫ জন সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য ইতালীর তুরিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাবলিক প্রকিউরমেন্টে মাস্টার্স ডিগ্রি এবং ১৫০ জনকে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে MCIPS অর্জনে সহায়তা প্রদান করেছে। ২০০৩ সাল থেকে ধাপে ধাপে প্রশিক্ষকের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং বর্তমানে জাতীয় পর্যায়ে প্রশিক্ষকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৩ জন।

চলমান প্রশিক্ষণ কার্যক্রম

বর্তমানে বিপিপিএ সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য ‘পাবলিক প্রকিউরমেন্ট ম্যানেজমেন্ট (পিপিএম)’ শীর্ষক তিন সপ্তাহব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্স পরিচালনা করছে। এই প্রশিক্ষণ ঢাকা এবং গজারিয়ায় অবস্থিত ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ বাংলাদেশের (ইএসসিবি) ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আবাসিক এবং অনাবাসিক দুই ধরনের হয়ে থাকে এবং এটি ‘ডিজিটাইজিং ইমপ্লিমেন্টেশন মনিটরিং অ্যান্ড পাবলিক প্রকিউরমেন্ট প্রজেক্ট (ডিম্যাপ্প)’ এর আওতায় ইএসসিবির সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিটি ব্যাচে ৩ থেকে ৪ জন নারী কর্মকর্তাও অংশ নিচ্ছেন।

২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ডিম্যাপ বিশ্বব্যাংক কর্তৃক সহায়তা পেয়েছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে এটি বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাংক ২০২৫ সালে বিপিপিএর সঙ্গে একটি নতুন প্রকল্প চালু করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে, যার লক্ষ্য ক্রয় ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও সেবার মানোন্নয়ন।

ইএসসিবি সিটি ক্যাম্পাস (রমনা, ঢাকা)-এ অনাবাসিক প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ থেকে। গজারিয়া, মুন্সীগঞ্জে অবস্থিত ইএসসিবি’র মূল ক্যাম্পাসে আবাসিক প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে ৬ এপ্রিল ২০২৫ থেকে।
প্রতিটি ব্যাচে গড়ে ৩০ জন অংশগ্রহণকারী থাকছেন, যারা বিভিন্ন সরকারি সংস্থা থেকে এসেছেন। এসব প্রশিক্ষণে নারী কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে বিশেষ উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে।

চলমান চুক্তি অনুযায়ী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত চলবে। লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • অনাবাসিক কোর্স: ৩০টি ব্যাচ (৯০০ জন অংশগ্রহণকারী)
  • আবাসিক কোর্স: ১১টি ব্যাচ (৩৩০ জন অংশগ্রহণকারী)
  • তিন দিনব্যাপী রিফ্রেশারস কোর্স: ১৮টি ব্যাচ (প্রায় ৫৪০ জন, যারা পূর্বে তিন সপ্তাহের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন)

আইএমইডির সচিব জনাব মো. কামাল উদ্দিন প্রশিক্ষণে অর্জিত জ্ঞানকে বাস্তব কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। বিপিপিএ’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মির্জা আশফাকুর রহমান সরকারি কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণের কার্যকারিতা উল্লেখ করেছেন।

ইএসসিবি ক্যাম্পাসে প্রশিক্ষণ পরিচালনা করছেন অভিজ্ঞ জাতীয় ক্রয় প্রশিক্ষকগণ।

আইন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. শহীদ ইবনে মিরাজ ২০২৫এ প্রথম ব্যাচে তিন সপ্তাহব্যাপী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। তিনি বলেন প্রশিক্ষণের আগে তিনি সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়া সম্পর্কে কম জানতেন। কিন্তু এখন তিনি আত্মবিশ্বাসী যে তিনি ক্রয় সংক্রান্ত কাজগুলো দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করতে পারবেন। তিনি ভবিষ্যতে এমসিআইপিএস-এর মতো আরও পড়াশোনার পরিকল্পনা করছেন এবং তিন সপ্তাহের প্রশিক্ষণের বিষয়বস্তু ও প্রশিক্ষকদের মানে তিনি সন্তুষ্ট।

রাজীব দেবনাথ, উপ-অর্থ নিয়ন্ত্রক, এফসি (আর্মি), পে-২, সদ্য তিন সপ্তাহের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। প্রশিক্ষণের গুণগত মান নিয়ে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

সালমা বেগম, উপ-প্রকল্প পরিচালক, ডিএসএইচই বলেন, তিনি যেহেতু প্রকল্প বাস্তবায়নে যুক্ত, তাই তিন সপ্তাহের এই প্রশিক্ষণ তার জন্য খুবই উপকারী হবে। তিনি প্রশিক্ষকদের পাঠদান এবং বিষয়বস্তুর প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন এবং ই-জিপি প্রশিক্ষণ গ্রহণে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব হেলেনা পারভীন প্রশিক্ষণ শেষে জানান, বিষয়বস্তু এবং প্রশিক্ষকগণ যথাযথ মানসম্পন্ন। তবে তিনি মনে করেন, শনিবারকে প্রশিক্ষণের দিন হিসেবে বাদ দেওয়া উচিত। তিনি আরও প্রশিক্ষণ, সেমিনার, কর্মশালায় অংশগ্রহণ এবং সরকারি ক্রয় বিষয়ে যুক্ত থাকতে আগ্রহী।

তারা উভয়েই ইএসসিবি সিটি ক্যাম্পাসে তিন সপ্তাহব্যাপী অনাবাসিক কোর্সে অংশগ্রহণকারী ছিলেন।

বিপিপিএ শিগগিরই অংশীজনদের জন্য ই-জিপি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পুনরায় শুরু করবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

তিন সপ্তাহব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্সের জন্য সরকারি সংস্থাগুলো তাদের কর্মকর্তাদের মনোনয়ন দিতে আগ্রহী হলে বিপিপিএর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে।

প্রশিক্ষণের সময়সূচি ও বিস্তারিত তথ্য বিপিপিএর ওয়েবসাইটে (bppa.gov.bd) পাওয়া যাবে।


এই প্রতিবেদনের একটি ইংরেজি ভার্শন প্রকাশিত হয়েছে আজকে (২৯ মে ২০২৫ ইং) দৈনিক The Financial Express পত্রিকায়। বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

FAQ

বিপিপিএ তে অনুষ্ঠিত হলো ই-অডিট কর্মশালা

সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ার অনিয়ম রোধে সঠিক নিরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এ জন্য নিরীক্ষা কর্মকর্তাদের সরকারি ক্রয় আইন ও বিধিমালা সম্পর্কে স্পষ্ট

Read More »
Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors
গ্রাহক হোন

শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারিগন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে এখানে ক্লিক করুন

 

** সীমিত সময়ের জন্য Discount চলছে।

ফ্রী রেজিস্ট্রেশন

“প্রকিউরমেন্ট বিডি news”, “সমসাময়িক”, “সূ-চর্চা”, “প্রশিক্ষণ” অথবা “ঠিকাদারী ফোরাম” ইত্যাদি বিষয়ে কমপক্ষে ২টি নিজস্ব Post প্রেরণ করে এক বছরের জন্য Free রেজিষ্ট্রেশন করুণ। Post পাঠানোর জন্য “যোগাযোগ” পাতা ব্যবহার করুণ।

সূচীঃ PPR-08

সর্বশেষ

১টি চুক্তি CCGP অনুমোদন দিয়েছিল। কাজ চলাকালীন কিছু Non-Tender আইটেম ভেরিয়েশন অর্ডার করে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজন হয়। নন-টেন্ডার আইটেম অন্তর্ভুক্ত হলেও মোট চুক্তিমূল্য বৃদ্ধি পায়নি, মূল চুক্তিমূল্যের মধ্যেই আছে। এখন, এক্ষেত্রে কি আবার সিসিজিপি’র অনুমোদন লাগবে ? নাকি HOPE এর অনুমোদনই যথেষ্ট ?

Scroll to Top