সংবাদপত্রের পাতা থেকে

একজন ঠিকাদারের বারবার কাজ পাওয়ার সুযোগ সরকারের ক্রয় আইনেই রয়েছে। এ সুযোগে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে বারবার কাজ বাগিয়ে নিচ্ছেন প্রভাবশালী ঠিকাদারেরা। একজন ঠিকাদার বেশি

সরকারি কর্মচারীরা জুম প্ল্যাটফর্ম বা অনলাইনে কোনো বিষয়ভিত্তিক অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ নিলেও নগদ টাকা ভাতা পাবেন। তবে এখন থেকে সেই ভাতা মিলবে আগের চেয়ে অর্ধেক। কোর্স

বিআরটিএর দরপত্রের গত প্রায় এক দশক ধরে সব কাজ পাচ্ছে একটিই প্রতিষ্ঠান …… সিএনএস। তবে, একই ধরনের সেবার ভিন্ন ভিন্ন ফি। চড়া দামে তাদের সেবা

আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে জনবল নিয়োগ আজকাল সরকারি দপ্তরে একটি জনপ্রিয় ধারণা ও চর্চা। ওপরের পর্যায়ের সব কর্মকর্তার চাকরি বেতন, ভাতা, উপরি, পেনশন—সব ঠিক থাকলেও শুধু

চুক্তিভিত্তিক পরামর্শক নিয়োগ আজকাল সরকারি দপ্তরে একটি জনপ্রিয় ধারণা ও চর্চা। অনেক সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা এ পদ্ধতিতে আজকাল সেবা গ্রহণ করে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে

সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, একাধিক প্রকল্পে এক কর্মকর্তাকে পিডির দায়িত্ব দেওয়ার সুযোগ নেই। ২০০৯ সালে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত পরিপত্রের ১৬(৩৬) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ৫০ কোটি

আগামী ২২ ফেব্রুয়ারির পর থেকে একজন কর্মকর্তা কিছুতেই আর একাধিক প্রকল্পের পরিচালকের (পিডি) দায়িত্বে থাকতে পারবেন না। দুই বছরেও পরিকল্পনামন্ত্রীর নির্দেশ কার্যকর হয়নি। এবারে নির্দেশনা

বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে ব্যাংক গ্যারান্টি দেয়া-নেয়া নিয়ে জালিয়াতির মাত্রা বেড়ে গেছে। কিছু অসাধু ব্যাংক কর্মকর্তার যোগসাজশে বিভিন্ন শ্রেণীর ব্যবসায়ী ও ঠিকাদার এই জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত। এতে