Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

নির্বাচনী এলাকায় নতুন প্রকল্প ও অর্থ ছাড় স্থগিত

Facebook
Twitter
LinkedIn

নতুন প্রকল্প নেওয়া এবং অর্থ ছাড় স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনার আলোকে নির্বাচনের কার্যক্রম সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত উন্নয়নমূলক কোনো প্রকল্প অনুমোদন করা যাবে না। কোনো প্রার্থী সরকারি অর্থে ক্রয়কার্য সংক্রান্ত কোনো দরপত্র আহ্বান, গ্রহণ কিংবা বাতিলের বিষয়েও সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। কোনো প্রকল্পের অনুমোদন, ঘোষণা বা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন কিংবা ফলক উন্মোচন করা যাবে না।

তবে এরইমধ্যে অনুমোদিত কোনো প্রকল্পে অর্থ ছাড়া বা দেওয়া নিতান্ত আবশ্যক হলে জরুরি ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশনের সম্মতি নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের জারীকৃত  নির্দেশনাটি নিচে দেওয়া হলঃ

নির্বাচনী এলাকায় নতুন প্রকল্প ও অর্থ ছাড় স্থগিত

 

তবে চলমান অর্থাৎ চুক্তি হয়ে যাওয়া কাজগুলোর কি হবে তা নির্দেশনায় স্পষ্ট নয় বলে অনেকেই মনে করছেন। যেমনঃ

    • ইতোমধ্যেই যে সব প্যাকেজের NOA জারী হয়েছে সেগুলোর চুক্তি সম্পদান করা যাবে কি না ?
    • যে সব দরপত্রের মূল্যায়ন চলমান আছে সেগুলোর NOA issue করা যাবে কি না ?
    • যে সমস্ত স্কীমের দরপত্র ইতিমধ্যেই আহ্বান করা হয়েছে তা বাতিল করতে হবে কি না ?
    • চুক্তিবদ্ধ চলমান প্যাকেজগুলোর বিল পরিশোধ বা প্রকল্প পরিচালক বরাবর ইতোমধ্যেই ছাড়কৃত অর্থ ব্যয় করা যাবে কি না ?
    • উন্নয়ন সহযোগি সংস্থার মাধ্যমে চলমান প্রকল্পের প্যাকেজগুলোর ক্ষেত্রেও একই রকম নির্দেশনা প্রযোজ্য হবে কি না ?
    • এই force majeure ঘটনার ক্ষেত্রে (নির্বাহী আদেশের প্রেক্ষিতে কাজ বন্ধ হয়ে গেলে) compensation দেয়ার পরিস্থিতি তৈরি হলে তা কিভাবে সমাধান হবে ?

এমতাবস্থায়, সারা দেশে চলমান বিশাল কর্মকান্ড ব্যবস্থাপনার স্বার্থে উক্ত নির্বাহী আদেশে উপরোক্ত বিষয়ের অধিকতর স্পষ্টিকরণ প্রয়োজন ছিল। অন্যথায় চলমান সকল উন্নয়ন কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়লে এর সাথে জড়িত বিভিন্ন শ্রেনীর মানুষের কর্মসংস্থান বাধাগ্রস্থ হবে বলে আশংকা করা যাচ্ছে।

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

FAQ

সরকারি দরপত্রে এনজিওদের অংশগ্রহণঃ যুক্তি-তর্ক-বিতর্ক

বাংলাদেশ সরকার সম্প্রতি সরকারি ক্রয় আইন সংশোধন করেছে যাতে এনজিও (NGO) বিষয়ক কিছু পরিবর্ধন করা হয়েছে। পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ,

Read More »
সমসাময়িক

কারিগরী প্রস্তাব মূল্যায়নে স্কোরিং বা গ্রেডিং সিস্টেমের গুরুত্ব

বুদ্ধিবৃত্তিক এবং পেশাগত সেবা (Consultancy Service) ক্রয়ের জন্য সফল পরামর্শক নির্বাচনের ক্ষেত্রে পরামর্শকের কারিগরী প্রস্তাবের গুণগত মানই প্রধান বিবেচ্য বিষয়

Read More »
সূ-চর্চা

MAPS এবং বাংলাদেশ

MAPS বা Methodology for Assessing Procurement Systems হলো একটি  হাতিয়ার (Tools) যা বিশ্বব্যাপী পাবলিক প্রকিউরমেন্ট সিস্টেমকে মূল্যায়ন করার জন্য ব্যবহৃত

Read More »
Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors
গ্রাহক হোন

শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারিগন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে এখানে ক্লিক করুন

 

** সীমিত সময়ের জন্য Discount চলছে।

ফ্রী রেজিস্ট্রেশন

“প্রকিউরমেন্ট বিডি news”, “সমসাময়িক”, “সূ-চর্চা”, “প্রশিক্ষণ” অথবা “ঠিকাদারী ফোরাম” ইত্যাদি বিষয়ে কমপক্ষে ২টি নিজস্ব Post প্রেরণ করে এক বছরের জন্য Free রেজিষ্ট্রেশন করুণ। Post পাঠানোর জন্য “যোগাযোগ” পাতা ব্যবহার করুণ।

সূচীঃ PPR-08

সর্বশেষ

১টি চুক্তি CCGP অনুমোদন দিয়েছিল। কাজ চলাকালীন কিছু Non-Tender আইটেম ভেরিয়েশন অর্ডার করে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজন হয়। নন-টেন্ডার আইটেম অন্তর্ভুক্ত হলেও মোট চুক্তিমূল্য বৃদ্ধি পায়নি, মূল চুক্তিমূল্যের মধ্যেই আছে। এখন, এক্ষেত্রে কি আবার সিসিজিপি’র অনুমোদন লাগবে ? নাকি HOPE এর অনুমোদনই যথেষ্ট ?

Scroll to Top