Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

নেলসন ম্যান্ডেলার দেশে (২য় পর্ব)

Facebook
Twitter
LinkedIn

প্রথম পর্বের পর। প্রথম পর্ব দেখতে ক্লিক করুন

২০ মিনিটের টি-ব্রেক। আমাদের যে রুমে আলোচনা ও প্রেজেন্টেশন চলছিল তার পাশেই কিন্তু বিল্ডিং এর ভিতরের এক বিশাল ওপেন স্পেস এ আয়োজন। আমরা নাস্তা-পানির ক্ষেত্রে যেমন আড়ম্বড়তা করি এখানে তেমন কিছু না। ২০ মিনিট অনেক অল্প সময়। ভাল করে অফিস টা যে ঘুরে দেখবো সে উপায়ও নেই।

আলোচনার সময়ই লক্ষ্য করেছিলাম উপস্থিত কর্মকর্তাদের মধ্যে বেশিরভাগই কৃষ্ণাঙ্গ। প্রকিউরমেন্টের মতো এতো বিদঘূটে, নিরস, আড়ম্বড়হীন বিষয়েও যে কৃষ্ণাঙ্গদের এতো এতো উপস্থিতি হবে তা ধারনাই করতে পারি না। বর্ণ-বৈষম্যের ধাক্কা তাহলে দক্ষিন আফ্রিকা ভাল ভাবেই সামলে নিয়েছে।

এই প্রিটোরিয়া দক্ষিন আফ্রিকার ইতিহাসের এক অনন্য অধ্যায়ের নাম।

বর্ণ-বৈষম্যের সূদীর্ঘ কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

দক্ষিন আফ্রিকা ইংরেজ ঔপিনেবিশক শাসন থেকে মুক্তি পায় ১৯৩৪ সালে। ইংরেজরা দক্ষিন আফ্রিকাকে স্বাধীন দেশের মর্যাদা দিলেও তারা সংখালঘু শ্বেতাঙ্গদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেয়।

১৯৪৮ সালের নির্বাচনে D. F. Malan এর নেতৃত্বে “নাশনাল পার্টি” দক্ষিন আফ্রিকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়। মালন এর কর্মসূচীতে শ্বেতকায়দের অভিভাকত্বে আপার্টহাইট (Apartheid) বা বর্ণবাদী নীতি প্রয়োগের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বর্ণবাদের ভিত্তিতে অনেক বৈশম্যমূলক আইন প্রণীত হয়, যমন- population registration act, Group Areas Act, প্রভৃতি।

সে সময় শ্বেতকায়দের সংখ্যা ছিল মোট জনসংখ্যার ১৭ শতাংশ। সর্বাপেক্ষা বৃহৎ জনগোষ্ঠী ছিল বান্টু, এরা ছিল মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ। জনসংখার বাকি অংশ ছিল শ্বেতকায় ও কৃষ্ণকায়াদের সংমিশ্রনে গড়ে ওঠা জনগোষ্ঠী এবং নাটান দেশে বসবাসকারী ভারতীয়। দক্ষিন আফ্রিকার শ্বেতকায়রা ছিল আপার্টহাইট বা বর্ণবাদী নীতির অন্ধ সমর্থক।

বর্ণবাদী নীতির ভিত্তিতে দক্ষিন আফ্রিকাকে বস্তুত দু’টি অঞ্চলে ভাগ করা হয়। শ্বেতকায় জন্য এক এলাকা এবং কৃষ্ণকায়াদের জন্য এক অন্য এলাকা বাছাই করা হয়েছিল। শ্বেতকায় ও কৃষ্ণকায়াদের জন্য পৃথক শিক্ষায়তন, পরিবহন, গির্জা, হোটেল, খেলার মাঠ, চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এমনকি শ্বেতকায় ও কৃষ্ণকায়াদের জন্য আলাদা বেতনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আইন, শাসন বিচারের জন্য আলাদা পরিচয় পত্র দেয়া হয়। সরকারি অনুমতি ছাড়া কোন কৃষ্ণকায়াদের জন্য শ্বেতকায় এলাকায় যাওয়া নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়। এমনকি শ্বেতকায় ও কৃষ্ণকায়াদের মধ্যে বিবাহ নিষিদ্ধ ছিল। কৃষ্ণকায়ারা সব রকম রাজনৈতিক অধিকার হারায় এবং ধর্মঘটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়।

Apartheid

জাতীয়তাবাদী শ্বেতাঙ্গশাসিত সরকার দক্ষিণ আফ্রিকা অধিবাসীদেরকে বর্ণবাদ চালু করে জীবন মান ও অধিকারের প্রাপ্যতার ভিত্তিতে তিনটি শ্রেণীতে বিভক্ত করে জাতিবিদ্বেষ উসকে দেয়। এই তিনটি শ্রেনী ছিল শরীরের বর্ণের ভিত্তিতেঃ কৃষ্ণাঙ্গ, শ্বেতাঙ্গ (তখনকার মোট জনসংখ্যার প্রায় ২০% এর কম) এবং দক্ষিণ এশীয় ও বর্ণসংকর। এই বিশৃংখল পরিস্থিতির মধ্যে ১৯৬০ সালের ২১ মার্চ জোহানেসবার্গের শহরতলি শার্পভিলে আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের মিছিলের ওপর পুলিশ গুলি চালালে ৬৯ জন মারা যায়। সারা দেশে আগুন জ্বলে উঠে। প্রিটোরিয়ার শ্বেতাঙ্গ প্রশাসন ম্যান্ডেলা ও তার কয়েকজন সহযোগীর বিরুদ্ধে সন্ত্রাসে সরাসরি মদদ দেওয়ার অভিযোগ আনল। নিষিদ্ধ করা হলো আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস সহ অনেকগুলো রাজনৈতিক দলকে। ম্যান্ডেলাকে গ্রেপ্তার করে কাঠগড়ায় তোলা হলো। সন্ত্রাসবাদী আখ্যা দিয়ে তাঁকে আর সহযোগীদের পাঠানো হলো এমন দ্বীপান্তরে যাতে ম্যান্ডেলা কারাগারে শেষ হয়ে যান। সহিংস উপায়ে সরকার উৎখাতের অভিযোগে ম্যান্ডেলাকে ১৯৬৪ সালে যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত করা হয়।

Apartheid

এসব ছাড়াওঁ নানা আন্দোলন চলা অবস্থাতেই কৃষ্ণকায়াদের জন্য পৃথক উপজাতীয় অঞ্চল বা বান্টুস্থান গঠনের ব্যবস্থা পাকাপোক্ত করা হয়। যে সব অঞ্চল নিয়ে এই বান্টুস্থান গঠিত হয় তার আয়তন ছিল দক্ষিন আফ্রিকার মোট আয়তনের ১৩ শতাংশ মাত্র। সে অঞ্চলে ৭৫ শতাংশ জনসংখ্যাকে জোড় করে পাঠানোর চেষ্টা করা হয়।

Apartheid

১৯৭০ এবং ১৯৭৪ সালের নির্বাচনে আবার ন্যাশনাল পার্টি জয়ী হয়। এর ফলে বণবাদী নীতি আগের মতই অব্যাহত থাকে। কিন্তু সত্তরের দশকে এঙ্গোলা মোজাম্বিককে স্বাধীনতা সাফল্যের সূচনা দক্ষিন আফ্রিকার বুকেও পরিবর্তনের ঢেউ তুলে।

১৯৭৬ সালে ভাষার প্রশ্নে কৃষ্ণাঙ্গরা ন্যাশনাল পার্টি নিয়ন্ত্রিত সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। আফ্রিকান্স ভাষাকে স্কুলের ভাষা করার ঘোষণা দিয়েছিলেন প্রধান মন্ত্রী পি ডবলিউ বোথা। ডেসমন্ড টুটু দেশের বাইরে থেকে আন্দোলন-সংগ্রামের যোগ দেন। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকীয় পণ্য বয়কট করতে ডাক দেন এবং অবিনিয়োগ আন্দোলন শুরু করেন। যার ফলে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য দক্ষিণ আফ্রিকায় বিনিয়োগ বন্ধ রাখে। তাঁর ডাকে কেপটাউনের রাস্তায় ৩০ হাজার মানুষ নেমে আসে এবং বিশ্বব্যাপী বর্ণবৈষম্য নীতির প্রতি প্রতিবাদ শুরু হয়।

একপর্যায়ে দক্ষিণ আফ্রিকা আন্তর্জাতিকভাবে প্রায় নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। অবশেষে ১৯৯০ সালে আলোচনায় রাজি হয় দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার। মুক্তি দেওয়া হয় ম্যান্ডেলাকে। ১৯৯৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচনে জয়ী হয়ে প্রেসিডেন্ট হন ম্যান্ডেলা। তিনিই দেশটির প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট। তিন শতাব্দীর বেশি সময় ধরে তা শাসকদের নির্মম উৎপীড়ন ও নির্যাতনের কালরাত্রির দুঃস্বপ্ন পেরিয়ে জন্ম হয় এক নতুন জাতির।

খুব দ্রুতই টি ব্রেক শেষ হয়ে গেল। আমরা আবার আলোচনার টেবিলে ফিরে এলাম।

দক্ষিণ আফ্রিকা সরকার কৃষ্ণাঙ্গ জনগোষ্ঠীর জন্য অনেক বিশেষ আইন করেছে। সরকারি ক্রয়ের ক্ষেত্রেরও আছে।

দি বোর্ড বেইজড ব্লাক ইকোনোমি এমপাওয়ারমেন্ট এক্ট (BBBEEA)

“The Broad-Based Black Economic Empowerment Act (BBBEEA – ACT 53 OF 2003 AS AMENDED BY ACT 46 OF 2013)” আইনটি দক্ষিণ আফ্রিকা কালো মানুষদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। এই আইনটি সরকারি ক্রয়ে গূরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

এই আইনটির প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে এই আইনটি সে সব ক্ষেত্রেই প্রয়োগ করা হবে যেখানেঃ

– আপার্টহাইট (Apartheid) বা বর্ণবাদী নীতি প্রয়োগ করা হয়েছিল,
– দক্ষিন আফ্রিকার বড় সংখ্যাক জনগন সম্পদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছিল,
– নিন্ম আয়ের লোকজনই সংখ্যাধিক্য,
– অধিক সংখ্যক জনগন এখনও সুবিধা ও সুযোগ বঞ্চিত।

[PREAMBLE
WHEREAS under apartheid race was used to control access to South Africa’s productive resources and access to skills;
WHEREAS South Africa’s economy still excludes the vast majority of its people from ownership of productive assets and the possession of advanced skills;
WHEREAS South Africa’s economy performs below its potential because of the low level of income earned and generated by the majority of its people;
AND WHEREAS, unless further steps are taken to increase the effective participation of the majority of South Africans in the economy, the stability and prosperity of the economy in the future may be undermined to the detriment of all South Africans, irrespective of race;]

 

এই আইনের ৯(১)(b) নম্বর ধারা (Codes of good practice) তে উল্লেখ আছে দরপত্রের qualification criteria তে black economic empowerment কে সুবিধা দেয়ার জন্য পক্ষপাতমূলক (preferential) নির্ণায়ক যুক্ত করা যাবে। এর ফলে কৃষ্ণকায়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি বিশেষ টেন্ডারে সুবিধা ও পয়েন্টস পেয়ে থাকে। এভাবে পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠীর জন্য এই আইনটি সরকারি ক্রয়ের ক্ষেত্রে রক্ষা কবজ হিসেবে কাজ করছে।

Office of the Chief Procurement Officer

“National Treasury” ডিপার্টমেন্টের একটি ডিভিশন হলো “Office of the Chief Procurement Officer”। এই অফিসটিই হচ্ছে দক্ষিন আফ্রিকার কেন্দ্রীয় ক্রয় ব্যবস্থাপনা দপ্তর। ২০১৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার কেন্দ্রীয় ক্রয় সংস্থা গঠনের লক্ষ্যে “the Office of the Chief Procurement Officer (OCPO)” প্রতিষ্ঠা করা হয় যার কাজ হচ্ছে ক্রয় সংক্রান্ত বিষয়গুলি সংশোধন, সংযোজন, পরিবর্ধন ইত্যাদির উদ্যোগ নেয়া ও তদারকি করা।

Office of the Chief Procurement Officer এর সামনে

দক্ষিণ আফ্রিকা সরকার তাদের ক্রয় ব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক প্রকিউরমেন্ট এবং ই-প্রকিউরমেন্টের রীতি-নীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং আরও গতিশীল ও আধুনিকীকরণ করছে। এখন পর্যন্ত, “National Treasury” ডিপার্টমেন্টের “Office of the Chief Procurement Officer” তিনটি প্রযুক্তি-চালিত উদ্যোগ বাস্তবায়িত করেছে, এগুলি সমস্তই ই-প্রকিউরমেন্ট বাস্তবায়ন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে:

The Central Supplier Database (CSD) (www.csd.gov.za): এই সাইটের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ক্রয়কারিগন তাদের সরবরাহকারীদের আরও ভালভাবে জানতে সহায়তা করে। সরকারের বর্তমান এবং সম্ভাব্য সমস্ত সরবরাহকারীদের এই কেন্দ্রীয় CSD তে নিবন্ধন করতে হয়। এই নিবন্ধনটি নিখরচায়। CSD সরবরাহকারীর কাছ থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য পূর্বেই যাচাই বাছাই করে নেয়। ফলে কাগজের ব্যবহার এবং রেকর্ডগুলির বৈসদৃশ হ্রাস করে।
The eTender publication portal (www.eTenders.gov.za): সরকারি সকল দরপত্র একটি কেন্দ্রীয় জায়গায় প্রকাশিত হওয়া নিশ্চিত করে। এই পোর্টালটিতে টেন্ডারের ফলাফলও দেখা যায়।
The gCommerce site (www.gCommerce.gov.za): এটা “National Treasury” ডিপার্টমেন্টে কর্তৃক প্রদত্ত ওয়েব ভিত্তিক ক্রয় চুক্তি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত একটা সিস্টেম। এই সিস্টেমটি অনেকটাই আন্তর্জাতিক বিপনন প্রতিষ্ঠান আমাজন (amazon.com) এর মতো।

কেন্দ্রীয় সরবরাহকারী ডেটাবেস (CSD) এবং ই-টেন্ডার্স পাবলিকেশন পোর্টালের ই-প্রকিউরমেন্ট অনুসন্ধান সম্পর্কিত তথ্য এবং সহায়তা প্রাপ্তির প্রাথমিক ইন্টারফেস হ’ল এই “Office of the Chief Procurement Officer” অফিস।

এই অফিসের উদ্দেশ্য হল প্রশিক্ষিত, দক্ষ কর্মী বাহিনীর মাধ্যমে সঠিক, দ্রুত, নির্ভরযোগ্য, প্রাসঙ্গিক তথ্য সরবরাহের মাধ্যমে একটি বিশ্বমানের সেবা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা। এর দায়িত্ববলী হচ্ছেঃ

– Manage procurement reforms,
– Maintains the procurement system and
– Oversees the way in which government does business with the private sector.

এই অফিস যে সব বিষয় গুলোর তত্ত্বাবধান করে তা হচ্ছেঃ

– Centralise supplier Information and automate verification – CSD
– Digitalise and centralise tender information – eTender Publication Portal
– Build a government online buy-site for transversal items – Amazon.com
– Standardisation
– Codification standard
– Integrations standards
– Data Standards
– Technology Standards
– Application Standards
– Future government ERP (IFMS)

এই আলোচনা শুনতে শুনতে কখন যে নির্ধারিত এক ঘন্টা সময় পার হয়ে গেল বুঝতেই পারলাম না। বিভিন্ন প্রশ্ন উত্তরের মাধ্যমে এবং প্রাঞ্জল উপস্থাপনার পুরো সেশনটি তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছিল।

এখন বক্তা পরিবর্তনের পালা।

শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারিরাই “প্রকিউরমেন্টবিডি.কম” ওয়েবসাইটের সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। একবছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে ক্লিক করুন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

FAQ

বিদেশি ফার্মের সাথে জয়েন্ট ভেঞ্চার পরিচালনার নতুন নীতিমালা

বিদেশি অংশীদারি যৌথ মালিকানার কোম্পানির ব্যবসা (JVCA) পরিচালনার জন্য নতুন নীতিমালা করেছে সরকার। আন্তর্জাতিক (International) অথবা অভ্যন্তরিন (National) দরপত্রে জয়েন্ট

Read More »
ক্রয়কারি ফোরাম

e-GP সাইটে ভুতুরে কান্ড !!! ডকুমেন্ট ডাউনলোড হচ্ছে না

e-GP সাইটে ভুতুরে কান্ড !!! দরপত্র মূল্যায়নের সময় ঠিকাদারদের অনেক ডকুমেন্ট ডাউনলোড করা যাচ্ছে না। ইজিপিতে সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে

Read More »
সমসাময়িক

ঢাকা উড়াল সড়ক প্রকল্পে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিরোধ ছিল কেন

সরকারি–বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) বড় প্রকল্পের একটি ঢাকা উড়াল সড়ক (ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে) প্রকল্প। বাংলাদেশ ছাড়া থাইল্যান্ড ও চীনভিত্তিক দুটি প্রতিষ্ঠান

Read More »
সংবাদপত্রের পাতা থেকে

বিরোধের নিষ্পত্তি, ঢাকা উড়াল সড়কের কাজ আবারও চালু হলো

সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) বড় প্রকল্পের একটি ঢাকা উড়াল সড়ক (ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে) প্রকল্প। বাংলাদেশ ছাড়া থাইল্যান্ড ও চীনভিত্তিক দুটি প্রতিষ্ঠান

Read More »
Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors
গ্রাহক হোন

শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারিগন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে এখানে ক্লিক করুন

 

** সীমিত সময়ের জন্য Discount চলছে।

ফ্রী রেজিস্ট্রেশন

“প্রকিউরমেন্ট বিডি news”, “সমসাময়িক”, “সূ-চর্চা”, “প্রশিক্ষণ” অথবা “ঠিকাদারী ফোরাম” ইত্যাদি বিষয়ে কমপক্ষে ২টি নিজস্ব Post প্রেরণ করে এক বছরের জন্য Free রেজিষ্ট্রেশন করুণ। Post পাঠানোর জন্য “যোগাযোগ” পাতা ব্যবহার করুণ।

সূচীঃ PPR-08

Scroll to Top