উন্মুক্ত দরপত্র দাখিলের খূঁটিনাটি
- ই-জিপি গাইড লাইন 3.5.5.3 এবং 3.5.5.4 অনুযায়ী ই-জিপিতে দাখিলকৃত দরপত্রের সাথে সংযুক্ত কোন ফাইলে ভাইরাস, corrupt বা অন্য কোন কারণে তা পড়া না গেলে বা ডাউনলোড না করা গেলে এর জন্য সংশ্লিষ্ট দরপত্রদাতা দায়ী থাকবেন।
- ই-জিপি গাইড লাইন 3.5.5.5.5 অনুযায়ী ই-জিপি সিষ্টেম ব্যবহারকারী কেউ-ই দাখিলকৃত দরপত্রদাতাদের নাম জানতে পারবে না, তবে সংশ্লিষ্ট PE বা Authorized PE user দাখিলকৃত দরপত্রের সংখ্যা জানতে পারবে। কিন্তু বর্তমানে ই-জিপি সিষ্টেমে এটি সংশোধন করা হয়েছে। এখন সংশ্লিষ্ট PE শুধু মাত্র কোন দরপত্র দলিল বিক্রি হয়েছে কিনা (yes/no) তা দেখতে পারে।
LIVE tender: দরপত্র দলিল ক্রয়কারী কর্তৃক প্রকাশ করার পর হতে দরপত্র দাখিলের সর্বশেষ (closing) সময় পর্যন্ত দরপত্রের status হলো LIVE। Live status থাকা পর্যন্ত দরপত্র দলিল কেনা, জমা দেয়া, pre-tender meeting এ অংশগ্রহন, amendment/corrigendum, দরপত্র withdraw ইত্যাদি করা যায়।

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

সিএজি কার্যালয়ে অডিট সংক্রান্ত বিশেষ সেবা কার্যক্রম চলছে
বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) কার্যালয়ের ৫২তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে চার দিনব্যাপী (১২-১৫ মে, ২০২৫) সারা বাংলাদেশের সকল নিরীক্ষা ও

“Significantly low price)” নিয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ কী কী উল্লেখ আছে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি

“ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট বা রেট কন্ট্রাক্ট” নিয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ কী কী উল্লেখ আছে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি

পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি