দরপত্র মূল্যায়ন চলাকালীন দরপত্র প্রত্যাহার হলে কি হবে ?

সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ার উল্লেখযোগ্য কয়েকটি ধাপ হলোঃ দরপত্র আহ্বান, ঠিকাদার কর্তৃক দরপত্র জমা, দরপত্র উন্মুক্তকরণ, দরপত্র মূল্যায়ন, চুক্তি স্বাক্ষর, ইত্যাদি। দরপত্র জমা দেয়ার সময় শেষ হবার পূর্বে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চাইলে তার জমা দেয়া দরপত্রটি ফেরত নিতে পারে বা সংশোধিত দরপত্র জমা দিতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কোন প্রতিষ্ঠান যদি দরপত্র জমা দেয়ার সময় শেষ হবার পর তা ফেরত নেয়ার জন্য আবেদন করে তখন কি হবে ? অথবা কোন ঠিকাদার যদি তাকে দরপত্র মূল্যায়ন থেকে বাদ দেবার জন্য আবেদন করে যদিও সে রেসপনসিভ (responsive) বা নন-রেসপনসিভ (non-responsive) ঠিকাদার, সেক্ষেত্রে করণীয় কি ?
বিস্তারিত জানতে লগইন করুনঃ
শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারিগন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে ক্লিক করুন।

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

সিএজি কার্যালয়ে অডিট সংক্রান্ত বিশেষ সেবা কার্যক্রম চলছে
বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) কার্যালয়ের ৫২তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে চার দিনব্যাপী (১২-১৫ মে, ২০২৫) সারা বাংলাদেশের সকল নিরীক্ষা ও

“Significantly low price)” নিয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ কী কী উল্লেখ আছে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি

“ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট বা রেট কন্ট্রাক্ট” নিয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ কী কী উল্লেখ আছে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি

পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি