Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

ই-জিপি সিস্টেম থেকে সরকারের আয় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে

Facebook
Twitter
LinkedIn

ই-জিপিতে নিবন্ধন ফি, নবায়ন ফি এবং দরপত্র দলিল ক্রয় বাবদ শুরু থেকে জুলাই ২০২১ পর্যন্ত প্রায় ১,৪০৫ কোটি টাকা আয় সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছে। গত ২৬ আগস্ট ২০২১ তারিখে জুম ভিডিও কনফারেন্সিং প্লাটফর্মের মাধ্যমে ময়মনসিংহ বিভাগের তিনটি উপজেলায় সরকারি ক্রয় কার্যক্রমে নাগরিক সম্পৃক্ততা বিষয়ক এক কর্মশালায় এই তথ্য বলা হয়। কর্মশালায় ভার্চুয়ালী যুক্ত হয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন আইএমইডির সেন্ট্রাল প্রকিউরমেন্ট টেকনিক্যাল ইউনিট (সিপিটিইউ)-এর মহাপরিচালক জনাব মোঃ শোহেলের রহমান চৌধুরী এ তথ্য তুলে ধরেন।

শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারিগন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে ক্লিক করুন।

দেশের অর্থনীতির জন্য সরকারি ক্রয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বর্তমানে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মূসচির (এডিপি) প্রায় ৮৫ শতাংশ এবং জাতীয় বাজেটের প্রায় ৪৫ শতাংশ অর্থ সরকারি ক্রয়ে ব্যয় হয়। উক্ত কর্মশালায় ই-জিপি সম্পর্কে তথ্য শেয়ার করে সিপিটিইউ এর মহাপরিচালক বলেন বর্তমানে দেশে সরকারি ক্রয়ে মোট ব্যয়ের প্রায় ৬৫% ই-জিপির মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে। এ পর্যন্ত ই-জিপিতে আহ্বান করা দরপত্রের মোট মূল্য দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকারও বেশি।

ই-জিপির ফলে দরপত্র প্রক্রিয়াকরণের গড় সময় ৫৭ দিনে নেমে এসেছে। ই-জিপি চালুর আগে সময় লাগত গড়ে ১০০ দিন।

২০১১ থেকে ই-জিপিতে আহ্বানকৃত দরপত্রের সংখ্যা ইতোমধ্যে পাঁচ (০৫) লাখ ছাড়িয়ে গেছে। প্রায় ৯০ হাজার দরদাতা এবং মোট ১৩৬৫টি সরকারি ক্রয়কারী সংস্থার মধ্যে ১,৩৬২টি সংস্থা ই-জিপিতে নিবন্ধিত হয়েছে। ৪৯টি ব্যাংকের প্রায় ৫,৯৯৮টি শাখা দরদাতাদের ই-জিপি সংক্রান্ত পেমেন্ট সেবা দিচ্ছে।

২০০৩ থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৩৭ হাজার জনকে পিপিআর-০৮ ও সরকারি ক্রয় কার্যক্রম বিষয়ে বিভিন্ন মেয়াদে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও, ২০১১ থেকে এ পর্যন্ত ই-জিপিতে প্রায় ১৯ হাজার ৫০০ জনকে ই-জিপি বিষয়ে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। সব ধরনের প্রশিক্ষণে সরকারি কর্মকর্তাদের পাশাপাশি দরদাতা, ব্যাংক কর্মকর্তা ও সাংবাদিকগণও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।

সিপিটিইউ এর মহাপরিচালক বলেন সিপিটিইউ সরকারি ক্রয় কাজে নাগরিক সম্পৃক্ততা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে এমন একটি কৌশল ব্যবহার করতে চায় যা বাংলাদেশের পরিবেশের সঙ্গে মানানসই, টেকসই এবং বাস্তবায়নের ব্যয় যৎসামান্য। এছাড়াও, সিপিটিইউ সরকারি ক্রয়ের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ করার উদ্যোগ নিয়েছে বলে তিনি কর্মশালায় উল্লেখ করেন।

ই-জিপি সিস্টেম চালুর ফলে ক্রয়কারী সংস্থা ও দরপত্রদাতা উভয় পক্ষই তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক এই সেবার সুফল পাচ্ছে। এর মাধ্যমে ভোগান্তি কমে দরপত্র প্রক্রিয়া সহজ ও দ্রুত হওয়ার পাশাপাশি সময় ও অর্থেরও ব্যাপক সাশ্রয় হচ্ছে। সরকারি ক্রয় ডিজিটাইজিং এর ক্ষেত্রে সহায়তা দিয়ে আসছে বিশ্বব্যাংক।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

new year, christmas, decoration-1911483.jpg
ঠিকাদারী ফোরাম

ই-জিপিতে অনলাইনে যে সব পেমেন্ট দেয়া যায়

দরপত্রদাতা বা ঠিকাদারগন ঘরে বসেই অনলাইনে ই-জিপি সিস্টেমে তাদের ই-জিপি একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন (Registration), রেজিষ্ট্রেশন নবায়ন (Renewal), দরপত্র দলিল ক্রয়, ইত্যাদি

Read More »
Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors
গ্রাহক হোন

শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারিগন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে এখানে ক্লিক করুন

ফ্রী রেজিস্ট্রেশন

“প্রকিউরমেন্ট বিডি news”, “সমসাময়িক”, “সূ-চর্চা”, “প্রশিক্ষণ” অথবা “ঠিকাদারী ফোরাম” ইত্যাদি বিষয়ে কমপক্ষে ২টি নিজস্ব Post প্রেরণ করে এক বছরের জন্য Free রেজিষ্ট্রেশন করুণ। Post পাঠানোর জন্য “যোগাযোগ” পাতা ব্যবহার করুণ।

Scroll to Top