এলসি খোলায় কোন কোন বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবহৃত হয়
বর্তমানে ইউএস ডলার, পাউন্ড, ইউরো, ইয়েন এবং কানাডিয়ান ডলার—এ ধরনের মুদ্রার বিপরীতে আমদানি দায় পরিশোধ করা যায়। তবে, এখন থেকে চীনা মুদ্রা ইউয়ানের মাধ্যমেও আমদানি দায় পরিশোধের জন্য এলসি খোলা যাবে।
এখন থেকে বাংলাদেশি ব্যাংকগুলো ঋণপত্র (এলসি – লেটার অব ক্রেডিট) খোলার ক্ষেত্রে এবং ব্যাংকের বিদেশি শাখার সঙ্গে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের লেনদেনের সুবিধার্থে চীনা মুদ্রা ইউয়ানে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবে। এর মাধ্যমে আমদানি দায় পরিশোধ করা যাবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে একটি প্রজ্ঞাপন জারী করা হয়েছে।
এজন্য বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে অনুমোদিত (এডি) ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এই মুদ্রায় ক্লিয়ারিং অ্যাকাউন্ট খুলতে বলা হয়েছে। আন্তর্জাতিক লেনদেন চীনা মুদ্রায় করার সুযোগ বাড়াতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আগে শুধু অনুমোদিত ডিলাররাই বাংলাদেশ ব্যাংকে ফরেন কারেন্সি ক্লিয়ারিং অ্যাকাউন্ট খুলতে পারত। নতুন প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোর অথরাইজ ডিলার (এডি) শাখাগুলো চীনের ব্যাংকের সঙ্গে ইউয়ান মুদ্রায় ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবে। এজন্য প্রয়োজনীয় ইউয়ান কিনতে পারবে দেশি ব্যাংকগুলো।
এর আগে ২০১৪ সালের মার্চে একটি প্রজ্ঞাপনে ইউয়ানকে রূপান্তরযোগ্য মুদ্রা হিসেবে ঘোষণা করেছিল সরকার। ২০১৮ সালের আগস্টে এক নির্দেশনায় চীনের সঙ্গে লেনদেন সহজ করতে ইউয়ান দিয়ে সরাসরি আমদানি ও রফতানি দায় নিষ্পত্তির জন্য ক্লিয়ারিং অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
এই লেখকের অন্যান্য লেখা

কখন ভেরিয়েশন কমিটি প্রয়োজন নেই ?
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে

ভেরিয়েশন কে অনুমোদন করবেন (পিপিআর ২০২৫ অনুসারে) ?
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে

ভেরিয়েশন প্রক্রিয়াকরণের সময়সীমা কত (পিপিআর ২০২৫)
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে

ভেরিয়েশন কমিটি কি, কে অনুমোদন করবে, কাজ কি ?
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গত ৪ঠা মে ২০২৫ ইং তারিখে “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ইং তারিখে