Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

এলসি খোলায় কোন কোন বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবহৃত হয়

Facebook
Twitter
LinkedIn

বর্তমানে ইউএস ডলার, পাউন্ড, ইউরো, ইয়েন এবং কানাডিয়ান ডলার—এ ধরনের মুদ্রার বিপরীতে আমদানি দায় পরিশোধ করা যায়। তবে, এখন থেকে চীনা মুদ্রা ইউয়ানের মাধ্যমেও আমদানি দায় পরিশোধের জন্য এলসি খোলা যাবে।

এখন থেকে বাংলাদেশি ব্যাংকগুলো ঋণপত্র (এলসি – লেটার অব ক্রেডিট) খোলার ক্ষেত্রে এবং ব্যাংকের বিদেশি শাখার সঙ্গে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের লেনদেনের সুবিধার্থে চীনা মুদ্রা ইউয়ানে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবে। এর মাধ্যমে আমদানি দায় পরিশোধ করা যাবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে একটি প্রজ্ঞাপন জারী করা হয়েছে।

এজন্য বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে অনুমোদিত (এডি) ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এই মুদ্রায় ক্লিয়ারিং অ্যাকাউন্ট খুলতে বলা হয়েছে। আন্তর্জাতিক লেনদেন চীনা মুদ্রায় করার সুযোগ বাড়াতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

আগে শুধু অনুমোদিত ডিলাররাই বাংলাদেশ ব্যাংকে ফরেন কারেন্সি ক্লিয়ারিং অ্যাকাউন্ট খুলতে পারত। নতুন প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোর অথরাইজ ডিলার (এডি) শাখাগুলো চীনের ব্যাংকের সঙ্গে ইউয়ান মুদ্রায় ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবে। এজন্য প্রয়োজনীয় ইউয়ান কিনতে পারবে দেশি ব্যাংকগুলো।

এর আগে ২০১৪ সালের মার্চে একটি প্রজ্ঞাপনে ইউয়ানকে রূপান্তরযোগ্য মুদ্রা হিসেবে ঘোষণা করেছিল সরকার। ২০১৮ সালের আগস্টে এক নির্দেশনায় চীনের সঙ্গে লেনদেন সহজ করতে ইউয়ান দিয়ে সরাসরি আমদানি ও রফতানি দায় নিষ্পত্তির জন্য ক্লিয়ারিং অ্যাকাউন্ট খোলার সুযোগ দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

FAQ

সরকারি দরপত্রে এনজিওদের অংশগ্রহণঃ যুক্তি-তর্ক-বিতর্ক

বাংলাদেশ সরকার সম্প্রতি সরকারি ক্রয় আইন সংশোধন করেছে যাতে এনজিও (NGO) বিষয়ক কিছু পরিবর্ধন করা হয়েছে। পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ,

Read More »
সমসাময়িক

কারিগরী প্রস্তাব মূল্যায়নে স্কোরিং বা গ্রেডিং সিস্টেমের গুরুত্ব

বুদ্ধিবৃত্তিক এবং পেশাগত সেবা (Consultancy Service) ক্রয়ের জন্য সফল পরামর্শক নির্বাচনের ক্ষেত্রে পরামর্শকের কারিগরী প্রস্তাবের গুণগত মানই প্রধান বিবেচ্য বিষয়

Read More »
সূ-চর্চা

MAPS এবং বাংলাদেশ

MAPS বা Methodology for Assessing Procurement Systems হলো একটি  হাতিয়ার (Tools) যা বিশ্বব্যাপী পাবলিক প্রকিউরমেন্ট সিস্টেমকে মূল্যায়ন করার জন্য ব্যবহৃত

Read More »
Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors
গ্রাহক হোন

শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারিগন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। এক বছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে এখানে ক্লিক করুন

 

** সীমিত সময়ের জন্য Discount চলছে।

ফ্রী রেজিস্ট্রেশন

“প্রকিউরমেন্ট বিডি news”, “সমসাময়িক”, “সূ-চর্চা”, “প্রশিক্ষণ” অথবা “ঠিকাদারী ফোরাম” ইত্যাদি বিষয়ে কমপক্ষে ২টি নিজস্ব Post প্রেরণ করে এক বছরের জন্য Free রেজিষ্ট্রেশন করুণ। Post পাঠানোর জন্য “যোগাযোগ” পাতা ব্যবহার করুণ।

সূচীঃ PPR-08

সর্বশেষ

১টি চুক্তি CCGP অনুমোদন দিয়েছিল। কাজ চলাকালীন কিছু Non-Tender আইটেম ভেরিয়েশন অর্ডার করে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজন হয়। নন-টেন্ডার আইটেম অন্তর্ভুক্ত হলেও মোট চুক্তিমূল্য বৃদ্ধি পায়নি, মূল চুক্তিমূল্যের মধ্যেই আছে। এখন, এক্ষেত্রে কি আবার সিসিজিপি’র অনুমোদন লাগবে ? নাকি HOPE এর অনুমোদনই যথেষ্ট ?

Scroll to Top