ডিসেম্বর’২০ পর্যন্ত সরকারি ব্যয়ে গাড়ি কেনা বন্ধ

করোনা ভাইরাসের সময়কালে ব্যয় কমাতে পরিচালন ও উন্নয়ন ব্যয়ের আওতায় সব ধরনের যানবাহন কেনা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
বুধবার (৯ জুলাই) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের ব্যয় নিয়ন্ত্রণ (৬) অধিশাখা থেকে এ বিষয়ে একটি পরিপত্র জারি করা হয়েছে। যুগ্ম সচিব মো. মাহফুজুল আলম খান স্বাক্ষরিত পরিপত্রে এ কথা বলা হয়েছে।

এতে বলা হয়, কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলায় ও সরকারের কৃচ্ছতা সাধন নীতির আলোকে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সব সরকারি, আধা-সরকারি স্বায়ত্বশাসিত ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের পরিচালন ও উন্নয়ন ব্যয়ের আওতায় সব ধরনের নতুন যানবাহন ক্রয় বন্ধ থাকবে। এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
শুধুমাত্র Registered ব্যবহারকারি গন-ই সব ফিচার দেখতে ও পড়তে পারবেন। একবছরের জন্য Registration করা যাবে। Registration করতে ক্লিক করুন।
অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বাজেট ঘোষণার পরপরই বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সরকারি, আধা-সরকারি স্বায়ত্বশাসিত ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান নতুন গাড়ি কেনার জন্য প্রস্তুতি নেয়। অনেক সময় চলার উপযোগি গাড়ি রেখে নতুন গাড়ি কেনার প্রবণতা দেখা যায়।
সূত্র জানায়, কোভিড-১৯ এর ছোবলে দেশে সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়েছে। এছাড়া কোভিড-১৯ মোকাবিলায় স্বাস্থ্য খাতেই বিপুল ব্যয় হচ্ছে। সরকার সব ধরনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সীমিত রেখে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সর্বস্ব দিয়ে মোকাবিলা করছে। এ অবস্থা কতদিন স্থায়ী হবে, এখনো সুনির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। এরই অংশ হিসেবে সব ধরনের নতুন গাড়ি কেনা থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
সদ্য সমাপ্ত ২০১৯-২০ অর্থবছরে (সংশোধিত) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়েছিল, তার চেয়ে প্রায় ৮৫ হাজার কোটি টাকা কম আহরিত হবে বলে জানা গেছে। তাই বাধ্য হয়ে ব্যয় নিয়ন্ত্রণের পথে হাঁটছে সরকার।

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

সিএজি কার্যালয়ে অডিট সংক্রান্ত বিশেষ সেবা কার্যক্রম চলছে
বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) কার্যালয়ের ৫২তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে চার দিনব্যাপী (১২-১৫ মে, ২০২৫) সারা বাংলাদেশের সকল নিরীক্ষা ও

“Significantly low price)” নিয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ কী কী উল্লেখ আছে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি

“ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট বা রেট কন্ট্রাক্ট” নিয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ কী কী উল্লেখ আছে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি

পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি