নতুন e-GP Guidelines এর গুরুত্বপূর্ণ সংশোধনী গুলো কি কি ?

Jobaida Hossain
এলজিইডি তে কর্মরত প্রকৌশলী,
সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট ও
পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিষয়ে পারদর্শী
আমরা ইতিমধ্যেই জানি যে গত ১২ মার্চ ২০২৫ ইং তারিখে ই-জিপি গাইড লাইন (সংশোধিত) ২০২৫ [Bangladesh e-Government Procurement (e-GP) Guidelines (Revised), 2025] গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছে।
এ বিষয়ে বিস্তারিত দেখতে ক্লিক করুনঃ সংশোধিত ই-জিপি গাইড লাইন ২০২৫ প্রকাশিত
2011 সালে সর্বপ্রথম প্রকাশ করা হয় ই-জিপি গাইডলাইন। এরপর অনেকগুলো দিন পার হয়ে গেছে। সময়ের সাথে সাথে অনেক অভিজ্ঞতা যুক্ত হয়েছে, সিস্টেমে অনেক পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৫ সালের e-GP গাইডলাইনে বেশ কিছু সংশোধন এবং আপডেট এসেছে। e-GP Guidelines, 2011 এবং e-GP Guidelines (Revised), 2025 পর্যালোচনার পর সংশোধিত গাইডলাইনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে।
দেরীতে হলেও এই সংশোধিত ই-জিপি গাইড লাইন প্রকাশিত হওয়ায় ব্যবহারকারিরা খুশি বলে জানা গিয়েছে। এখন, এই সংশোধনী বাস্তবায়ন হলে ঠিকাদার, ক্রয়কারি, মূল্যায়ন কমিটি, ইত্যাদি সব ব্যবহারকারিই উপকৃত হবে বলে আশা করা যায়।
সরকারি ক্রয় প্রক্রিয়ার সাথে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ ভাবে যুক্ত সকলের জানার সুবিধার্থে সংশোধিত ই-জিপি গাইডলাইনের বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন নিয়েই আজকের এই আলোচনা। নিচে সেই গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনগুলো বা সংশোধনীগুলো আলোচনা করা হল।
ই-জিপি গাইড লাইনের সংশোধিত ভূমিকা এবং উদ্দেশ্য
২০২৫ সালের গাইডলাইনে e-GP সিস্টেমের ২০১১ সালে চালু হওয়ার পর থেকে অর্জিত অভিজ্ঞতার আলোকে আরও বিস্তারিত ভূমিকা উপস্থাপন করে সংশোধন করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (BPPA) অ্যাক্ট, ২০২৩ এবং ICT অ্যাক্ট, ২০০৬-এর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১১ সালের গাইডলাইনেও অনেক কিছু উল্লেখ ছিল, তবে, ২০২৫ সালের গাইডলাইনে এগুলোর সাথে সামঞ্জস্যের উপর আরও জোর দেওয়া হয়েছে।
সংশোধিত গাইডলাইনে e-GP সিস্টেমের মাধ্যমে সরকারি ক্রয়ে স্বচ্ছতা এবং দক্ষতা বৃদ্ধির সাথে সাথে রিয়েল-টাইম মনিটরিং এবং স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ার উপর গূরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।
নতুন সংযুক্ত সংজ্ঞা (Definition):
বেশ কিছু নতুন শব্দ যোগ করা হয়েছে, যেমন:
- BPPA: বাংলাদেশ পাবলিক প্রোকিউরমেন্ট অথরিটি।
- e-Reverse Auction: প্রতিযোগিতামূলক মূল্য নির্বাচনের জন্য একটি নতুন ক্রয় পদ্ধতি।
- Open Contracting Data Standard (OCDS): চুক্তি প্রক্রিয়ার সকল পর্যায়ে ডেটা প্রকাশের জন্য একটি সাধারণ ডেটা মডেল।
- Physical Services: নিরাপত্তা, ক্যাটারিং এবং তৃতীয় পক্ষের পরিষেবাগুলো সহ সংজ্ঞাটি সম্প্রসারিত করা হয়েছে।
সংশোধিত ব্যাপ্তি এবং নতুন মডিউল
২০২৫ সালের গাইডলাইনে জোর দিয়ে বলা হয়েছে যে সকল সরকারি ক্রয় কার্যক্রম e-GP সিস্টেমের মাধ্যমে সম্পন্ন করা উচিত, এবং e-GP-এর মাধ্যমে করা ক্রয়ে সমান্তরাল ম্যানুয়াল ফাইল প্রক্রিয়াকরণ করা যাবে না।
e-Audit, টেন্ডারার ডেটাবেস, এবং e-Reverse Auction-এর মতো নতুন মডিউল যোগ করা হয়েছে।
টেন্ডারার ডেটাবেস (Tenderer’s Database)
ই-জিপি সিস্টেমে tenderer’s database এর উপস্থিতি এবং কার্যক্রম অনেকদিন ধরে চলমান থাকলেও ই-জিপি গাইডলাইনে এর বিষয়ে সেরকম কিছু উল্লেখ ছিলো না। e-GP Guideline (revised) 2025 এর অনুচ্ছেদ 3.2.1.16 এ এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
একটি নতুন ফিচার যার মাধ্যমে টেন্ডারাররা তাদের পূর্ববর্তী অ্যাসাইনমেন্ট, আর্থিক অবস্থা এবং সরঞ্জাম সহ একটি সম্পূর্ণ প্রোফাইল তৈরি করতে পারবে। এই ডেটাবেস e-Contract Management System (e-CMS)-এর সাথে সংযুক্ত।
টেন্ডারার ডেটাবেস আরও জানতে চাইলে দেখুনঃ টেন্ডারারস ডাটাবেজ (Tenderers’ database) কি ?
আরও দেখুনঃ টেন্ডারারস ডাটাবেজ এর ইতিহাস
নতুন স্টেকহোল্ডার এবং ব্যবহারকারী
২০২৫ সালের গাইডলাইনে e-GP সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর এবং অডিটর-কে আলাদা বিভাগ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যাদের নির্দিষ্ট ভূমিকা এবং দায়িত্ব রয়েছে। এছাড়াও, মহিলা মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান নামে একটি নতুন স্টেকহোল্ডার ক্যাটাগরি যুক্ত করা হয়েছে।
মহিলা মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান: ২০২৫ সালের গাইডলাইনে মহিলা মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান (Women-owned Enterprise) নিবন্ধন এবং সনাক্তকরণের জন্য বিধান যোগ করা হয়েছে, যেখানে মালিকানার ৫০% এর বেশি মহিলাদের হাতে থাকলে তা মহিলা মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হবে (ref: 3.2.2.6, e-GP Guideline 2025)।
ই-জিপি সিস্টেমে কোন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান যখন রেজিষ্ট্রেশন করবেন, তখন তাদের প্রতিষ্ঠান “Women-owned” কি না এ বিষয়টি চিহ্নিত করা হবে, এমনটাই বলা হয়েছে অনুচ্ছেদ 3.2.2.5 এ।
উন্নত নিবন্ধন প্রক্রিয়া
২০২৫ সালের গাইডলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) ডেটাবেস-এর সাথে সংযোগ করে পরিচয় যাচাইয়ের জন্য আরও বিস্তারিত নিবন্ধন প্রক্রিয়া চালু করা হয়েছে।
বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা (APP)
পিপিআর ২০০৮ এর ১৬(১১) ধারায় বিপিএ-এর ওয়েবসাইটে ক্রয় পরিকল্পনা প্রকাশের ক্ষেত্রে কিছু আর্থিক সীমা নির্ধারণ করা ছিল। ২০২৫ সালের গাইডলাইনে বলা হয়েছে যে সকল ক্রয়কারী সংস্থাকে তাদের বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা (APP) নির্বিশেষে e-GP সিস্টেমে তৈরি এবং প্রকাশ করতে হবে এবং ক্রয় পরিকল্পনা থেকে বিচ্যুতির ক্ষেত্রে রিয়েল-টাইম মনিটরিং এবং অ্যালার্ট প্রদান করা হবে।
ইজিপি সিস্টেম চালু শুরু থেকেই বার্ষিক ক্রয়-পরিকল্পনা ই-জিপি সিস্টেমে অনুমোদন করা বাধ্যতামূলক ছিলো। বর্তমানে এর সাথে যুক্ত হয়েছে এই ক্রয়-পরিকল্পনার সাথে বাস্তবিক ক্রয়ের অগ্রগতি পরিমাপের জন্য Monitoring বা Tracking System. ক্রয় পরিকল্পনায় নির্ধারিত সময়কালের থেকে ক্রয় বাস্তবায়নকালের সময়ের পার্থক্য অনেক বেশি দেখা গেলে ক্রয়কারী কার্যালয় প্রধানের নিকট সিস্টেম থেকে একটি এলার্ট বা সংকেত জানানো হবে- এরকমটাই উল্লেখ করা হয়েছে বর্তমান সংশোধিত ইজিপি গাইডলাইনের 3.3.2 অনুচ্ছেদে।
দাপ্তরিক প্রাক্কলন অনুমোদনের কপি আপলোড
টেন্ডার নোটিশ প্রস্তুতকরণের সময় ইজিপিতে এস্টিমেটেড কস্ট বা দাপ্তরিক প্রাক্কলন কত তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক।
সংশোধিত ই-জিপি গাইডলাইনের অনুচ্ছেদ 3.4.1.8 অনুযায়ী- এখন থেকে ক্রয়কারী দাপ্তরিক প্রাক্কলিত মূল্য ই-জিপি সিস্টেমে এন্ট্রি দেয়ার পাশাপাশি দাপ্তরিক প্রাক্কলন অনুমোদনের scanned copy upload করতে হবে।
মূল্যায়ন কমিটি
২০২৫ সালের গাইডলাইনে মূল্যায়ন কমিটির সদস্য সংখ্যা সংশোধন করা হয়েছে (Appendix 2 এর SN 4)। অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ ক্রয়কারি কার্যালয় প্রধান (HOPE) বা তার নিচের ক্ষেত্রে মূল্যায়ন কমিটির সদস্য সংখ্যা হবে ৩ জন যার মধ্যে অন্তত ১ জন হবে অন্য ক্রয়কারি দপ্তরের।
আবার, অনুমোদনকারী কর্তৃপক্ষ ক্রয়কারি কার্যালয় প্রধান (HOPE) এর উপরের কর্তৃপক্ষের ক্ষেত্রে মূল্যায়ন কমিটির সদস্য সংখ্যা হবে ৫ জন যার মধ্যে অন্তত ১ জন হবে বহিঃসদস্য অর্থাৎ অন্য মন্ত্রনালয় বা বিভাগের।
তবে, উভয় ক্ষেত্রেই অন্তত ১ জন সদস্য ক্রয়কারি কার্যালয়ের হতে হবে।
দরপত্র মূল্যায়নের ক্ষেত্রে মূল্যায়ন কমিটির সদস্যরা সর্বোচ্চ ৩টি এবং কারিগরি উপ-কমিটি (TSC) এর সদস্যরা সর্বোচ্চ ২টি সভার জন্য সম্মানি পাবেন।
চুক্তি ব্যবস্থাপনা
২০২৫ সালের গাইডলাইনে আরও শক্তিশালী e-CMS (e-Contract Management System) চালু করা হয়েছে, যেখানে চুক্তির অগ্রগতি ট্র্যাক করা, সার্টিফিকেট জারি করা এবং পেমেন্ট ব্যবস্থাপনার সুবিধা রয়েছে।
সুরক্ষা এবং বিরোধ নিষ্পত্তি
ডেটা এনক্রিপশন: ২০২৫ সালের গাইডলাইনে আরও কঠোর ডেটা এনক্রিপশন মান চালু করা হয়েছে, যার মধ্যে Secured Socket Layer (SSL) এনক্রিপশন ব্যবহার করে সকল ডেটা ট্রান্সমিশন এনক্রিপ্ট করা অন্তর্ভুক্ত।
বিরোধ নিষ্পত্তি: ২০২৫ সালের গাইডলাইনে তথ্য চুরি, হ্যাকিং এবং ভুল উপস্থাপনার সাথে সম্পর্কিত বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক আইনের বিধান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
বিজনেস প্রসেস রি-ইঞ্জিনিয়ারিং (BPR)
২০২৫ সালের গাইডলাইনে টেন্ডার খোলা এবং মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ই-জিপি সিস্টেমে টেন্ডার ওপেনিং কমিটি বা দরপত্র উন্মুক্তকরণ কমিটি আর থাকছে না।
পিপিআর ২০০৮ এর ৮ ধারায় দরপত্র উন্মুক্তকরণ কমিটি (TOC) গঠনের কথা বলা হয়েছে। এখন, ই-জিপি সিস্টেমে আর কোন আলাদা TOC/POC গঠন করা লাগবে না, বরং ই-জিপি সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে দরপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমার পরে দরপত্র উন্মুক্ত হবে এবং টেন্ডার/প্রস্তাব খোলার প্রতিবেদন (TOR/POR) তৈরি করবে।
দরপত্র উন্মুক্ত করনের এক ঘন্টার মধ্যেই উন্মুক্তকরণ কমিটির যেকোনো একজন সদস্যের ইজিপি সিস্টেমে লগইন করে দরপত্রে উন্মুক্তকরণ প্রক্রিয়া শুরু করার যে বাধ্যবাধকতা ছিল এর মাধ্যমে সেই জটিলতার অবসান ঘটলো। ফলে ই-জিপিতে কার্যক্রম আরও গতি পাবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দরপত্র উন্মুক্ত না করলে যে তা লক হয়ে যেতো সেই ঝামেলা থেকে ক্রয়কারি মুক্ত হবে এখন।
ব্যবহারের শর্তাবলী
সংশোধিত শর্তাবলী: ২০২৫ সালের গাইডলাইনে e-GP সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য আপডেট করা শর্তাবলী অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেখানে সময়-সীমাবদ্ধ কার্যক্রমের জন্য বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড টাইম (BST) ব্যবহারের উপর জোর দেওয়া হয়েছে এবং ব্যবহারকারীদের জমা দেওয়ার সততার দায়িত্ব তাদের উপরই বর্তায় মর্মে উল্লেখ করা হয়েছে।
দায়মুক্তি এবং গোপনীয়তা নীতি
২০২৫ সালের গাইডলাইনে ব্যবহারকারীর ডেটা সুরক্ষার জন্য আরও কঠোর ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে, যার মধ্যে এনক্রিপ্টেড স্টোরেজ এবং সকল ব্যবহারকারীর কার্যক্রমের জন্য অডিট লগ অন্তর্ভুক্ত।
সেবা মান এবং সীমাবদ্ধতা
২০২৫ সালের গাইডলাইনে আউটসোর্স করা সেবাগুলির জন্য SLAs চালু করা হয়েছে, যেখানে পারফরম্যান্স মনিটরিং এবং সেবা সীমাবদ্ধতার জন্য স্পষ্ট নির্দেশিকা রয়েছে।
e-GP ব্যবস্থাপনা কমিটি
ই-জিপি গাইডলাইন, ২০২৫ এর অনুচ্ছেদ 3.10.4 এ বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (CEO) এর সভাপতিত্বে “e-GP Management Committee” নামক একটি Core কমিটি গঠনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। উক্ত কমিটি ই-জিপি সংক্রান্ত যে কোনো ধরণের প্রক্রিয়াগত, কারিগরি সিদ্ধান্ত গ্রহণ কিংবা কোন জরুরি পরিস্থিতিতে ই-জিপি টেন্ডার সংক্রান্ত কোন সিদ্ধান্ত প্রদানের কাজ করবেন।
উপরের এই সংশোধনীগুলো ছাড়াও পেমেন্ট সিস্টেম, Conflict of Interest, ভবিষ্যতে নতুন নতুন আরও কি কি আসতেছে, ইত্যাদি সহ পুরো গাইডলাইনের সারসংক্ষেপ এবং সবশেষে সংশোধিত গাইডলাইনের উপর একটি আলাদা পর্যবেক্ষন দেখতে লগইন করুন।
একমাত্র রেজিষ্টার্ড ব্যবহারকারিরাই লগইন করে সম্পুর্ন অংশ দেখতে পারবেন।

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

ঘরে বসেই প্রকিউরমেন্ট শিখুন
লিখেছেন: Jobaida Hossain এলজিইডি তে কর্মরত প্রকৌশলী, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট ও

PPR-08 এর সর্বশেষ সংশোধনী অনুযায়ী দরপত্র মূল্যায়ণের নির্ণায়কসমূহঃ একটি পর্যালোচনা
লিখেছেনঃ Jobaida Hossain, সাপ্লাই-চেইন এক্সপার্ট পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা ২০০৮ এর সর্বশেষ সংশোধনী প্রকাশিত হয়েছে জুন, ২০১৮ তে। এই সংশোধনের