অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিজ দপ্তরে কনসালটেন্সি: বিষয়টি কিভাবে দেখছেন ?

চাকরি থেকে অবসরের পরও জনস্বার্থে সরকার দক্ষ আমলাকে পুনরায় একই পদে চুক্তিতে নিয়োগ দিতে পারে (সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-তে ৪৯ (১) ধারা)। বয়স শেষে নিজ পদেই বাড়তি কিছু সময়ের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেতে তদবির ও দৌড়-ঝাপ নিয়ে অনেক রিপোর্ট প্রায়শই পত্র-পত্রিকায় দেখা যায়।
প্রশাসনে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ অবৈধ বা নতুন কিছু নয়। এসব নিয়োগ সরকারের শীর্ষ পদেই বেশি হয়। দক্ষ জনবলের ঘাটতি থাকায় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ নিম্নপদেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়। বিভিন্ন সরকারের আমলেই এটি হয়। যেসব ক্ষেত্রে তুলনীয় যোগ্যতম ও দক্ষতাসম্পন্ন টেকনিক্যাল বিষয়ে বিশেষজ্ঞ পাওয়া দুষ্কর, শুধু সেসব ক্ষেত্রেই চুক্তির ভিত্তিতে অবসর গ্রহণের পরও তাদের নিয়োগ করা যেতে পারে। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে উপর্যুক্ত শর্তগুলো কতটুকু মানা হয় তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন আছে।
তবে, আজকের আলোচনা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ নিয়ে নয়, আলোচনা পরামর্শক বা কনসাল্টেন্সি সেবার আওতায় সদ্য অবসরপ্রাপ্ত উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের নিজ অধিদপ্তর বা মন্ত্রনালয়ে নিয়োগ নিয়ে।
চাকরি থেকে অবসরের পর অনেকেই কনসালটেন্ট হিসেবে আবার সেই একই দপ্তর বা সংস্থায় নিয়োগ পান। কেউ সরাসরি ব্যক্তি পরামর্শক হিসেবে যুক্ত হন, আবার কেউ কোনও পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এই ভূমিকা পালন করেন। এই বিষয়টিকে “revolving door” ইফেক্ট বলা যায়।
আরও দেখুনঃ “রিভলভিং ডোর (Revolving Door)” কি ?
এই নিবন্ধে, আমরা চাকরি থেকে অবসরের পর আবার সেই দপ্তরেই কনসালটেন্ট হিসেবে নিয়োগ পাওয়া প্রথার পক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তি বিশ্লেষণ করব।
বর্তমান প্রেক্ষাপট
আমাদের দেশে সরকারী সেক্টরে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে বুদ্ধিবৃত্তিক বা পেশাগত কার্যক্রম পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহ বিভিন্ন ধরনের পরামর্শক বা কনসাল্টেন্ট নিয়োগ করে থাকে। এক্ষেত্রে পরামর্শক হিসাবে কখনও কনসাল্টিং ফার্ম আবার কখনও-বা ব্যক্তি পরামর্শক নিয়োগ করা হয়। বিগত কয়েক বৎসর যাবৎ সরকারী সেক্টরে বিভিন্ন কাজে পরামর্শক বা কনসাল্টেন্ট নিয়োগের পরিমাণ পূর্বের তুলনায় বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে, কিন্ত সামগ্রিকভাবে পরামর্শক বা কনসাল্টেন্সি সেবার মান ক্রমান্বয়ে নিম্নগামী হওয়ায় এ খাতে প্রচুর অর্থ ব্যয় করেও ক্ষেত্রবিশেষে সরকারি দপ্তরসমূহ নিয়োগকৃত পরামর্শক হতে কাঙ্খিত সেবা পাচ্ছে না বলে অভিযোগ আছে।
একই দপ্তর বা সংস্থায় কনসালটেন্সির পক্ষে যুক্তি
অভিজ্ঞতার সর্বোত্তম ব্যবহার
অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা অর্জন করেন, যা কোনো প্রতিষ্ঠানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হতে পারে। তারা প্রশাসনিক কাঠামো, নীতিমালা, প্রকল্প বাস্তবায়নে দক্ষতা রাখেন। তাদেরকে সেই একই দপ্তর বা সংস্থায় কনসালটেন্ট হিসেবে নিয়োগ (পুনঃনিয়োগের) এর মাধ্যমে এই অভিজ্ঞতার সদ্ব্যবহার করা সম্ভব।
পরামর্শক বা কনসাল্টেন্সি সেবার পুরোটাই বুদ্ধিবৃত্তিক ও পেশাগত বিষয়াদির সাথে জড়িত একটি সেবা, যেখানে অভিজ্ঞ ও দক্ষ জনশক্তি ব্যতিরেকে কাঙ্খিত সুফল পাওয়া সম্ভব না। সর্বোপরি, পরামর্শক সেবা’র ক্ষেত্রে ব্যক্তির যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন
নবীন কর্মকর্তারা অনেক সময় সরকারি কার্যক্রম সম্পর্কে পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন না। অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা পরামর্শক হিসেবে থাকলে নতুনদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে পারেন।
প্রকল্পের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা
অনেক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বা নীতি বাস্তবায়নাধীন অবস্থায় থাকে, যা নতুন কর্মকর্তাদের জন্য পরিচালনা করা কঠিন হতে পারে। সাবেক অভিজ্ঞ সরকারি কর্মকর্তারা পরামর্শক হিসেবে সংযুক্ত থাকলে কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষা সহজ হয় এবং সময়মতো প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হয়।
অতিরিক্ত জনবল নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা হ্রাস
সরকার যদি নতুন জনবল নিয়োগ দেয়, তাহলে দীর্ঘ প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় এবং ব্যয় বাড়ে। বরং সাবেক অভিজ্ঞ সরকারি কর্মকর্তাদের পরামর্শক হিসেবে স্বল্পমেয়াদে নিয়োগ দিলে ব্যয় সাশ্রয় হয় এবং দক্ষতাও নিশ্চিত হয়।
একই দপ্তর বা সংস্থায় কনসালটেন্সির বিপক্ষে যুক্তি
স্বার্থের সংঘাত (Conflict of Interest)
একই দপ্তরে আবারও নতুন ভাবে কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করলেও কর্মকর্তারা তাদের পুরনো নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ব্যক্তিগত সুবিধা নিতে পারেন। এতে স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা ব্যাহত হতে পারে।
নীতিগত অস্পষ্টতা ও জবাবদিহিতার অভাব
সরকারি চাকরিজীবীদের অবসর গ্রহণের পর নতুন কোন পদে যুক্ত হলে স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়ার অভাব থেকেই যায়। বিশেষ করে, যখন নিয়োগ প্রতিযোগিতামূলক নয় বা বিশেষ ব্যক্তিদের সুবিধা দেওয়ার সুযোগ থাকে।
নতুন প্রতিভার সুযোগ সংকুচিত করা
যদি অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদেরই পুনরায় একই দপ্তরে আবার পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়, তাহলে নতুনদের কাজের সুযোগ কমে যায়। ফলে সরকারি কাজে নতুন চিন্তাধারার অনুপ্রবেশ বাধাগ্রস্ত হয় এবং উদ্ভাবনশীলতা কমে যায়।
প্রতিষ্ঠানের ওপর অযাচিত প্রভাব
অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা পরামর্শক হিসেবে থাকলে অনেক সময় তারা প্রতিষ্ঠানকে তাদের পুরনো ধাঁচে পরিচালিত করার চেষ্টা করেন, যা পরিবর্তনশীল বাস্তবতার সঙ্গে খাপ খায় না।
নৈতিক প্রশ্ন ও সাধারণ জনগণের আস্থা সংকট
জনগণের মধ্যে ধারণা তৈরি হতে পারে যে অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বিশেষ সুবিধা নিচ্ছেন, যা নৈতিকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। এটি সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি জনগণের আস্থা নষ্ট করতে পারে।
নৈতিকতা ও বাস্তবতা মূল্যায়ন
এ ধরনের পুনঃনিয়োগ নৈতিক হবে কি না, তা নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের ওপর:
নিয়োগের স্বচ্ছতা: প্রতিযোগিতামূলক এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে হলে এটি গ্রহণযোগ্য হতে পারে। সিনিয়র স্যার মানেই যে নির্দিষ্ট কাজে দক্ষ তা কিন্তু সবসময় সঠিক নয়।
স্বার্থের সংঘাতের নিরসন: অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের পুনরায় একই দপ্তরে পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বার্থের সংঘাত (Conflict of Interest) দূর করার জন্য উপযুক্ত নিয়মনীতি থাকা দরকার।
সামগ্রিক প্রভাব: এটি যদি প্রশাসনের দক্ষতা ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করে, তবে এটি ইতিবাচক। কিন্তু যদি এটি পক্ষপাতমূলক হয়, তবে এটি অনৈতিক হিসেবে বিবেচিত হবে।
বিশেষ বিবেচ্য বিষয়
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রাক্তন সরকারি কর্মকর্তাদের কিভাবে এবং কখন বেসরকারি খাতে নিযুক্ত করা যেতে পারে তা নিয়ন্ত্রণ করে এমন বিস্তারিত নিয়ম রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, চুক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রাক্তন সরকারি কর্মকর্তাদের হয় সামরিক ঠিকাদারের সাথে চাকরি নেওয়ার জন্য এক বছর অপেক্ষা করতে হবে অথবা তাদের সরকারি কাজের সাথে কোনও সম্পর্ক নেই এমন কোনও ভূমিকা বা ইউনিটে স্থানান্তর করতে হবে।
ফ্রান্সে, সরকারি চাকরি ছেড়ে সংশ্লিষ্ট বেসরকারি খাতে কাজ করার জন্য অন্তত তিন বছরের অপেক্ষা করতে হয়।
বাংলাদেশে অবসরের পর পরই একই দপ্তরে যে কোন ফরম্যাটে কনসালটেন্সি করার কোন নীতিমালা নেই। এ ধরনের নিয়োগে ত্রুটিবিচ্যুতি ও নিয়মনীতির ঘাটতি রয়েছে। কারও কারও আত্মীয়স্বজন তদবিরে চুক্তিতে নিয়োগ পাচ্ছেন। এ বিষয়ে কিছু নীতি কাঠামো বা ফর্মুলা থাকা প্রয়োজন, যেমনঃ
(ক) কনসালটেন্সি পদে প্রস্তাবিত নিয়োগের পদটি কেবল কারিগরি ধরনের হতে হবে।
(খ) প্রস্তাব মূল্যায়ন প্রক্রিয়াকে আরও জবাবদিহিমূলক করতে হবে। Conflict of Interest হচ্ছে কি না তা স্পষ্ট করে ঘোষণা করতে হবে। Conflict of Interest এর দায়মুক্তির ক্ষেত্রে যথাযথ যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে।
(গ) কনসালটেন্সি পদে নিযুক্ত করার মতো তাৎক্ষনিক কোনও পরামর্শক পাওয়া যাচ্ছে না – এরূপ পরিস্থিতি হতে হবে।
(ঘ) যেহেতু, পরামর্শক সেবা’র ক্ষেত্রে ব্যক্তির যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সেহেতু, প্রস্তাবিত পদের বিপরীতে সুপারিশকৃত ব্যক্তির যোগ্যতাকে সতর্কতার সাথে বিবেচনা করতে হবে। শুধু সুনাম অথবা একই পদের অভিজ্ঞতা এখানে একমাত্র বিবেচ্য বিষয় হতে পারে না।
(ঙ) সুপারিশকৃত পরামর্শক সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর বা মন্ত্রনালয়ের সদ্য অবসরপ্রাপ্ত উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা হলে সেক্ষেত্রে আলাদা সতর্কতা থাকতে হবে। প্রয়োজনে অবসরকাল শুরুর কমপক্ষে ২ বছর পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর বা মন্ত্রনালয়ে পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ অযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করার নীতি করা যেতে পারে।
(চ) পরামর্শকের কাজ তদারকি করা গুরুত্বপূর্ণ। পরামর্শকের কাজের মধ্যবর্তী মূল্যায়ন (Interim Evaluation) করা প্রয়োজন। পরামর্শকের কাজের অগ্রগতি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দ্বারা সময়ে সময়ে পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।
উপসংহার
প্রকল্পের সময় সীমাবদ্ধতার প্রেক্ষাপটে, প্রায় ক্ষেত্রে অদক্ষতা/দায়িত্বে অবহেলার কারণে পরামর্শক পরিবর্তন করে প্রকল্প সময়ের মধ্য একজন নতুন পরামর্শক নিয়োগ করা সম্ভব হয় না। কাজেই স্বজনপ্রীতি বা অভিজ্ঞ হলেও নির্দিষ্ট কাজে অদক্ষ কেউ পরামর্শক হিসেবে নিয়োজিত হলে তা প্রকল্প বাস্তবায়নে বাধার সৃষ্টি করবে।
সরকারি কর্মচারীদের চাকরি থেকে অবসরের পর আবার সেই দপ্তরেই কনসালটেন্ট হিসেবে নিয়োগ পাওয়া নিয়ে বিতর্ক থাকা স্বাভাবিক। এ ধরনের পুনঃনিয়োগ নিয়ে সমাজে নৈতিকতা, স্বচ্ছতা, এবং স্বার্থের সংঘাতের প্রশ্ন ওঠে। এভাবে পরামর্শক নিয়োগ দেওয়া স্বল্পমেয়াদে সহজ সমাধান মনে হলেও এর দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতিকর প্রভাব অনেক বেশি।
অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার সদ্ব্যবহার একটি যুক্তিসঙ্গত কারণ, তবে স্বার্থের সংঘাত এবং নৈতিক প্রশ্ন এড়ানোর জন্য যথাযথ নীতিমালা থাকা জরুরি। তাই, ভারসাম্যপূর্ণ নীতিগত কাঠামো তৈরির মাধ্যমে স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়ায়, প্রতিযোগিতামূলক ভিত্তিতে এবং নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে পরামর্শক নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ করাই যৌক্তিক ও নৈতিক সমাধান।
একটা কথা হয়তো ঠিক, অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের চাকরিতে ফিরিয়ে এনে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বা একই দপ্তরে যে কোন ফরম্যাটেই পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ কারও পছন্দ নয়।
আপনার কি মনে হয় ? এই একই দপ্তর বা সংস্থায় কনসালটেন্সির বিষয়ে আপনার মতামত কি ? থাকলে কমেন্টসে জানান।

এই লেখকের অন্যান্য লেখা

সিএজি কার্যালয়ে অডিট সংক্রান্ত বিশেষ সেবা কার্যক্রম চলছে
বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) কার্যালয়ের ৫২তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে চার দিনব্যাপী (১২-১৫ মে, ২০২৫) সারা বাংলাদেশের সকল নিরীক্ষা ও

“Significantly low price)” নিয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ কী কী উল্লেখ আছে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি

“ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট বা রেট কন্ট্রাক্ট” নিয়ে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ কী কী উল্লেখ আছে
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি

পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত একটি অধ্যাদেশ হলো “পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”। এই অধ্যাদেশটি